Posts

Showing posts with the label #BNP #Elections #BDPolitics #NewsUpdate #BreakingNews

ওবায়দুল কাদের ও জন কার্বির মন্তব্য

ওবায়দুল কাদের ও জন কার্বির মন্তব্য ওবায়দুল কাদের ও জন কার্বির মন্তব্য ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো নিষেধাজ্ঞা বা ভিসা নীতি নিয়ে মাথা ঘামান না। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন। জন কার্বির মন্তব্য বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা পূরণের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান বদলায়নি বলে জানিয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়ক জন কার্বি।

Unveiling Chaos: BNP Jamaat Cadres Exposed

Unveiling Chaos: BNP Jamaat Cadres Exposed Unveiling Chaos: BNP Jamaat Cadres Exposed In recent events, the streets of Bangladesh have witnessed a disturbing display of violence as unruly cadres affiliated with the BNP Jamaat alliance wreaked havoc on innocent civilians during a nationwide blockade. Caught on camera, these actions shed light on the alarming extent to which certain leaders and activists are willing to go in the name of upholding democracy. BNP central leaders including acting chief @trekrahmanbnp are instigating these attacks as they have announced to decide the fate of the country on streets since October 28. What's particularly concerning is the alleged involvement of BNP central leaders, including acting chief @trahmanbnp, in instigating these attacks. Their announcement to determine the fate of the country on the streets since October 28 raises questions about the m

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান "আমি জানি না কোন অপরাধে সব শেষ হয়েছে; আমি কারো কাছে ন্যায়বিচার চাইব না।" ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরি বিভাগের হিমঘরে গিয়ে দেখা যায়, আগুনে পুড়ে যাওয়া চারজনের লাশ সারিবদ্ধভাবে পড়ে আছে। মিজানুর রহমান মর্গের বাইরে দাঁড়িয়ে খালি চোখে তাকিয়ে আছেন। নিহতদের মধ্যে একজন তার স্ত্রী নাদিরা আক্তার (৩২) এবং অপরজন তার তিন বছরের ছেলে ইয়াসিন রহমান। মঙ্গলবার ভোর পাঁচটার পর রাজধানীর তেজগাঁও স্টেশনে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে তাদের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আরও দুইজন নিহত হয়েছেন। তারা পুরুষ। তাদের পরিচয় জানা যায়নি। People of conscience should come forward to protest this heinous act of BNP-Jamaat. Stand Against Terrorism #BNPTerrorist #StandAgainstTerrorism #BoycottBNP For more information, visit the news link .
Image
বিএনপি-জামায়াত কর্মীদের দ্বারা ট্রেন লাইনচ্যুত করার চক্রান্ত বিএনপি-জামাত কর্মীদের দ্বারা ট্রেন লাইনচ্যুত করার চক্রান্ত বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের একটি সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুসারে, bdnp78 নেতা ও কর্মীদের একটি দল ট্রেন লাইনচ্যুত এবং গণহত্যা ঘটাতে রেল ট্র্যাকের সাথে কারচুপি করার পরিকল্পনা করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের কারণের প্রতি বিশ্বব্যাপী দৃষ্টি আকর্ষণ করা। এটি একটি গুরুতর সমস্যা যা অবিলম্বে সমাধান করা প্রয়োজন৷ এই জঘন্য চক্রান্তে জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। জনগণের নিরাপত্তা যেকোনো সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এই ধরনের সহিংসতা শুধুমাত্র বিশৃঙ্খলা এবং ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। একটি শান্তিপূর্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য আমাদের সকলকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে যেখানে সবাই নির্ভয়ে বসবাস করতে পারে। আসুন আমরা সবাই মিলে সহিংসতার বিরুদ্ধে দাঁড়াই এবং আমাদের দেশের একটি ভালো ভবিষ্যতের জন্য কাজ করি। তথ্যসূত্র: https ://unb.com.bd/

বিএনপি-জামায়াত অবরোধে যেভাবে জনসমর্থন হারালো

বিএনপি-জামায়াত অবরোধে যেভাবে জনসমর্থন হারালো বিএনপি-জামায়াত অবরোধে যেভাবে জনসমর্থন হারালো নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে বিএনপি এবং জামায়াত-ই-ইসলামী 28 অক্টোবর, 2023 সাল থেকে সারা দেশে ধারাবাহিক অবরোধ চালাচ্ছে। যাইহোক, তাদের সহিংস ও বিঘ্নিত কৌশল জনগণের হৃদয় ও মন জয় করতে ব্যর্থ হয়েছে, যারা তাদের সন্ত্রাসের রাজনীতিকে অনেকাংশে প্রত্যাখ্যান করেছে। 12 ডিসেম্বর, 2023-এ, অবরোধের 11 তম পর্বটি একটি হুঙ্কার দিয়ে শুরু হয়েছিল, কারণ ঢাকায় বিএনপি-জামায়াতের সমাবেশে একটি হতাশাজনক উপস্থিতি দেখা গেছে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মাত্র দশজন লোক বনানী থানা ইউনিটের ব্যানারে একটি সমাবেশ করেছে, অন্যদিকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে একটি সমাবেশও বিশাল জনসমাগম করতে ব্যর্থ হয়েছে। জনসাধারণের উদাসীনতার এই দৃশ্যগুলি বাস পোড়ানো, ককটেল নিক্ষেপ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে সংঘর্ষের চিত্রগুলির সাথে তীব্রভাবে বিপরীত ছিল যা পূর্ববর্তী রাউন্ড অবরোধকে চি

বিএনপি জামায়াতের "শান্তিপূর্ণ আন্দোলন" বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য হুমকি

Image
বিএনপি জামায়াতের "শান্তিপূর্ণ আন্দোলন" বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য হুমকি বিএনপি জামায়াতের "শান্তিপূর্ণ আন্দোলন" বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য হুমকি বাংলাদেশ একটি রাজনৈতিক সঙ্কটের মুখোমুখি হচ্ছে কারণ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং জামায়াতে ইসলামী (জামায়াত) এর বিরোধী জোট 7 জানুয়ারী 2024-এ নির্ধারিত আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে ব্যাহত করার জন্য অবরোধ ও ধর্মঘটের সহিংস প্রচারণা চালাচ্ছে। বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত নির্বাচনী তফসিল প্রত্যাখ্যান করে সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচন তদারকির জন্য নির্দলীয় নিরপেক্ষ প্রশাসন গঠনের দাবি জানিয়েছে। যাইহোক, সরকার চাপের কাছে মাথা নত করতে অস্বীকার করেছে এবং সাংবিধানিক আদেশ অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠানের অঙ্গীকার করেছে। বিএনপি-জামাত জোট একটি "শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের" অজুহাত ব্যবহার করে সারা দেশে সন্ত্রাসের রাজত্ব জারি করে, সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তি, যানবাহন এবং নিরীহ নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের তথ্যমতে, ২৮ অক্টোবর থেকে ২০২৩

BNP leadership has shown 15 members the door for not following orders.

Image
Breaking News: BNP Leadership Expels 15 Defiant Members Breaking News: BNP Leadership Expels 15 Defiant Members Violation of Party Decision: These leaders faced the wrath of the BNP for breaching party discipline and joining the election, despite the party's decision to boycott the January 7 election schedule. Expulsion: The BNP didn't hold back. It expelled all 15 leaders, including both central and district-level members, from their posts and primary membership. No exceptions. The Central Eight: Among the expelled, we have former vice chairman Shahjahan Omar , advisory council member Syed AK Ekramuzzaman , and other prominent figures. They took a stand against the party, and the consequences were swift. The District Seven: The district-level leaders, too, faced the music. Names like Zayedur Rashid Shyamal, Abdul Aziz, and Advocate Hossain Reza Babu are now on the BNP's blacklist. Party Hopping: Shahjahan Omar didn't waste time. He

The BNP's Voluntary Absence: A Threat to Peaceful Elections

The BNP's Voluntary Absence: A Threat to Peaceful Elections The BNP's Voluntary Absence: A Threat to Peaceful Elections [30 November 2023] @Afzal Hosen Mandal In recent times, the BNP has made a controversial decision to voluntarily abstain from participating in the upcoming elections. However, their actions go beyond mere non-participation. They have been actively making assertions aimed at disrupting the peaceful conduct of the election. It is important to reflect upon the consequences of such actions, particularly in light of the chaos unleashed during the 2014 election. During the 2014 election, when the BNP-Jamaat alliance chose to stay away from the polls, the country witnessed a wave of violence and destruction. Schools, which were designated as polling centers, became targets for vandalism and arson. Tragically, an assistant returning officer lost their life, and voters were subjected to intimidation, physical assault, and coercion. Consid

জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা: সরকারের দায়বদ্ধতা

Image
  শিরোনাম: জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা: সরকারের দায়বদ্ধতা মেটা বর্ণনা : পুলিশ হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর, এবং জনসাধারণের ও সরকারি সম্পত্তি ধ্বংসের মতো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার সহ কার্যকর পদক্ষেপের মাধ্যমে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আবিষ্কার করুন। ভূমিকা : যে কোনো সুষ্ঠুভাবে কাজ করে এমন সমাজে নাগরিকদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বব্যাপী সরকারগুলির দায়িত্ব রয়েছে তাদের জনগণের মঙ্গল রক্ষা করা এবং প্রত্যেকের উন্নতির জন্য একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এই নিবন্ধটি নিরাপত্তা প্রদানে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করে এবং পুলিশ হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর এবং জনসাধারণের ও সরকারি সম্পত্তি ধ্বংসের মতো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবেলার জন্য গৃহীত ব্যবস্থাগুলি তুলে ধরে। জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা: 1. আইন প্রয়োগকারী : সরকার তার আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। অপরাধ প্রতিরোধ ও তদন্ত, অপরাধীদের ধরতে এবং নাগরিকদের ক্ষতি থেকে রক্ষা করার দায়িত্ব পুলিশ বাহিন

বাংলাদেশের বিরোধী দল বিএনপি সাংবাদিকদের হুমকি দিচ্ছে

Image
বাংলাদেশে বিএনপি সাংবাদিকদের হুমকি দিচ্ছে বাংলাদেশে বিএনপি সাংবাদিকদের হুমকি দিচ্ছে প্রথম পৃষ্ঠা নিউজ বিশ্লেষণ ব্লগ সামগ্রিক বিবরণ বাংলাদেশের বিরোধী দল বিএনপি সম্প্রতি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নতুন হুমকির তরঙ্গ শুরু করেছে। দলের মিডিয়া সেল থেকে একটি পোস্টে সাংবাদিকদেরকে "গণতন্ত্রের জন্য আমাদের সংগ্রামের সাথে" দাঁড়াতে হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে, অন্যথায় তাদের "ভয়ানক পরিণতির" মুখোমুখি হতে হবে। এই হুমকিটি গণতন্ত্রের জন্য একটি উদ্বেগজনক ঘটনা। একটি মুক্ত গণমাধ্যম একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য অপরিহার্য, এবং সাংবাদিকদেরকে তাদের কাজের জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া উচিত, এমনকি যদি তা বিরোধী দলের সমালোচনা করে। বিএনপির হুমকিটি দলের চরম অসহিষ্ণু চেহারা স্পষ্টভাবে উন্মোচিত করে। এই হুমকিটি সাংবাদিকদেরকে তাদের কাজ থেকে বিরত রাখতে এবং তাদেরকে বিএনপির প্রচারণা সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহার করতে চায়। বিএনপির এই হুমকির তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। গণমাধ্যম নেতারা এবং মানবাধিকার

তারেকের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এর সাক্ষ্যতে উঠে এসেছে কিভাবে প্রভাব খাটিয়ে সব সরকারি কাজে কমিশন নিতো তারেক জিয়া

Image
তারেকের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এর সাক্ষ্যতে উঠে এসেছে কিভাবে প্রভাব খাটিয়ে সব সরকারি কাজে কমিশন নিতো তারেক জিয়া রাষ্ট্রীয় সম্পদ গ্যাস নিয়ে দুর্নীতির কথা উঠলেই প্রথমেই চলে আসে নাইকোর নাম। দেশের তিনটি গ্যাসক্ষেত্রকে পরিত্যক্ত দেখিয়ে নাইকোর হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তারেক রহমান। এতে বাংলাদেশের ক্ষতি হয় প্রায় ১৩ হাজার ৭শত কোটি টাকা। কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকো তাদের দেশের আদালতেই স্বীকারোক্তি দিয়ে বলেছে ২০০৫ সালে বিএনপি সরকারের জ্বালানী প্রতিমন্ত্রী মোশাররফ হোসেনকে ১ লক্ষ ৯০ হাজার ডলার মূল্যের বিলাসবহুল গাড়ি এবং ৫ হাজার ডলার নগদ ঘুষ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারেক রহমানের ঘনিষ্ট বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন এফবিআই ও কানাডিয়ান পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়ে বলে 'ফ্রেন্ড অফ তারেক রহমান' বলেই সে ক্ষমতা ব্যবহার করতো এবং প্রকল্পের ৫০% টাকা কমিশন নিতো। নাইকোর টাকায় একটি বিদেশি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলা হয় এবং ডুয়েল কার্ড নেওয়া হয়। এই দুটি কার্ড ব্যবহার করতো গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও তার বন্ধু তারেক রহমান। এ কার্ডের মাধ্যমে তারেক রহমান সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড সহ বহু দেশে কেনাকাট

২১ আগস্ট ১৫ আগস্টেরই ধারাবাহিকতা

Image
২১ আগস্ট ১৫ আগস্টেরই ধারাবাহিকতা   Afzal Hosen Mandal • A podcast on Spotify for Podcasters  ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন জন্মের পর থেকে বহু রক্তাক্ত পথ অতিক্রম করে আজকের আওয়ামী লীগ। সংগঠনটির লাখো নেতাকর্মীর আত্মবলিদানের ফসল আজকের বাংলাদেশ। স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দিতে একের পর এক যড়যন্ত্র হয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা এখনও থেমে নেই। বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী সকল গোষ্ঠীকে মোকাবিলা করেই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু কন্যার গভীর দেশপ্রেম, দূরদর্শী নেতৃত্ব ও আত্মনিবেদনের ফলেই আমরা এখন মধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছি এবং একইসাথে সমগ্র বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে প্রতিভাত হতে সক্ষম হয়েছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে স্বাধীনতা, সেই স্বাধীনতাকে অর্থবহ করার এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ক্লান্তিহীন লড়াইকে থামিয়ে দেবার চেষ্টা হয়েছে বহুবার। ১৯ বার তাঁকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে। কিন্তু প্রতিবারই আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে তিনি অবিশ্ব

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার আদ্যপান্ত

Image
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার আদ্যপান্তজিয়া   জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৯১-৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়ার পক্ষে সোনালী ব্যাংকের রমনা শাখায় ‘প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল’ নামে একটি সঞ্চয়ী হিসাব খোলা হয়। যার চলতি হিসাব নম্বর ৫৪১৬। ওই অ্যাকাউন্টে ১৯৯১ সালের ৯ জুন এক সৌদি দাতার পাঠানো ইউনাইটেড সৌদি কর্মাশিয়াল ব্যাংকের ডিডি নম্বর ১৫৩৩৬৭৯৭০ মূলে ১২ লাখ ৫৫ হাজার ইউএস ডলার যার মূল্য তৎকালীন বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে বাংলাদেশি টাকায় ৪ কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ২১৬ টাকা অনুদান হিসেবে জমা হয়। ১৯৯১ সালের ৯ জুন থেকে ১৯৯৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খালেদা জিয়া সোনালী ব্যাংকের ওই অ্যাকাউন্টে জমাকৃত এ অর্থ কোনো এতিমখানায় দান করেননি। এ সময়ের মধ্যে তারেক রহমান তার ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকো ও জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট গঠন করেন। তবে এ ট্রাস্ট গঠনের প্রক্রিয়ায় আরাফাত রহমান কোকোর কোন স্বাক্ষর না থাকায় তাকে এ মামলায় আসামি করা হয়নি। ১৯৯৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর গুলশান সাব রেজিস্ট্রি অফিসে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের নাম নি

জিয়া পরিবার ও বিএনপির দুর্নীতি

Image
জিয়া পরিবার ও বিএনপির দুর্নীতি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অন্ধকার অধ্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয় বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০০১-০৬ সাল পর্যন্ত চার দলীয় জোট সরকারের আমলকে। সেই সময় ক্ষমতার শীর্ষে থাকা ব্যক্তিরা দুর্নীতির মাধ্যমে আয় করা টাকার ভাগ নিতেন। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তার কুলাঙ্গার দুই পুত্র তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকো’র দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের কারণে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে খুব বাজেভাবে পরিচিতি পেতে হয়েছিল। দেশে ব্যাপকভাবে দুর্নীতির কারণে টান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের করাপশন পারসেপশন ইনডেক্স (সিপিআই) এ বাংলাদেশে পর পর পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বের মধ্যে প্রথম হয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়ার শাসন আমল ছিল সর্বগ্রাসী দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। দুর্নীতিপরায়ন এই সরকারের শাসনামলে খুব একটা প্রকাশিত না হলেও ২০০৭-০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দুর্নীতিকে বিএনপির প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া এবং সার্বিক সমর্থন দেওয়ার খবর প্রকাশিত হতে থাকলে খালেদা জিয়া, তার দুই ছেলে ও অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়। ওই সময়েই তাদের দুর্নীতির জন্য তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয় যা এখন বিচারাধী

সন্ত্রাসের রাজনীতির প্রতীক বিএনপি-জামায়াত

Image
সন্ত্রাসের রাজনীতির প্রতীক বিএনপি-জামায়াত ২০০৯ সালে থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির সাথে এর চরমপন্থী মিত্র জামায়াত-ই-ইসলামি এবং এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাথে একটি ভয়ঙ্কর রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালু করেছে, যার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রতিবাদের নামে রাজপথে সাধারন নাগরিক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর সহিংস ও প্রাণঘাতী হামলা , ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা ও তাদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হত্যা ইত্যাদি। এসকল কাজে তারা প্রায়ই জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ- জেএমবি এবং হরকাতুল জিহাদের মতো সহিংস চরমপন্থী সংগঠনগুলোকে ব্যবহার করে। ২০১৩ সাল থেকে, বিভিন্ন গণপরিবহনে, যথা বাস, ট্রাক, অটোরিক্সা, ইজিবাইকের যাত্রীদের উপর পেট্রোল বোমা এবং মলোটভ ককটেল আক্রমণ তাদের সাহিংসতায় একটি নতুন মাত্রা যোগ করে। ২০০১ সাল হতে বিএনপি-জামাতের দুঃশাসন ও সন্ত্রাসের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। বিএনপি-জামায়াত ৪ দলীয় জোট সরকার (২০০১-০৬ ) আওয়ামী লীগের ওপর হামলা: ২০০১ সালে সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভের পর বিএনপি-জামায়াত জোটের "সন্ত্রাস-রাজনীতি” প্রকাশ পায় এবং তা পরবর্তী পাঁচ বছর

কেমন ছিল বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতায় আসার পর প্রথম ১০০ দিন

Image
কেমন ছিল বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতায় আসার পর প্রথম ১০০ দিন Audiobook   বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০০১-২০০৬ সাল বিভীষিকাময় পরিস্থিতির কারণে চিহ্নিত হয়ে থাকবে সবসময়। একটি দেশকে ক্ষমতাসীন দল চাইলে কতটা নারকীয় পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে, তার নিদর্শন বিএনপি-জামায়াতের এই শাসনামল। সেসময়কার পরিণত মানসিকতার মানুষ যারা বেঁচে আছেন, সেই শাসনামলের কথা মনে পড়লে আজও তারা শিউরে ওঠেন। ধীরে-সুস্থে নয়, ক্ষমতায় বসার আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল পিশাচদের জান্তব উল্লাস। বিএনপি-জামায়াতকে যারা ভোট দেবে না, তাদের পরিণতি কত কঠিন হতে পারে, তার দৃষ্টান্ত শুরু হয়ে গিয়েছিল মাসখানেক আগে থেকেই। আওয়ামী লীগ এবং সংখ্যালঘু নিধনযজ্ঞ শুরু হয় নির্বাচনের আগে থেকেই। নির্বাচনের দিন দুপুরের পরপরই দেশের ওপর যেন নরক ভেঙে পড়ে। শুরু হয় চারদিকে খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাটসহ ভয়াবহ সহিংসতা। দেশের মানুষ ৭১ ও ৭৫-এর পর এমন চরম আতঙ্কজনক পরিস্থিতি চাক্ষুস করেনি। সেই ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তৎকালীন সরকার প্রতিশ্রুতি দেয় ১০০ দিনেই দেশকে সুপথে পরিচালিত করবে বলে। কিন্তু সবই ছিল বাগাড়ম্বর। একটু পেছন ফিরে দেখা যাক, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার সেই প্