Posts

Showing posts with the label Science

এই গরমে শিশুর যত্ন নিবেন যেভাবে

Image
শিশুর রোগ-ব্যাধি গরমে বড়দেরই জীবনই অতিষ্ঠ হয়ে উঠে তাই ছোটদের তো কথাই নেই। গরমে শিশুরা বড়দের তুলনায় অনেক বেশি ঘামে। এ সময় তাদের মৌসুমজনিত নানারকম সমস্যা দেখা যায়। তাই এসময় শিশুর বাড়তি ও বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। এ সময় তাদের খাওয়া-দাওয়া, গোসল থেকে শুরু করে পোশাক নির্বাচন ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ খেয়াল রাখা জরুরী। গরমে   শিশুদের   কিছু সাধারণ   অসুখ বিসুখ ১। পানিশূন্যতা – গরমে শরীরে অনেক ঘাম হওয়ার ফলে দেহ থেকে প্রয়োজনীয় পানি ও খনিজ লবণ বের হয়ে শিশুদের শরীরে প্রচণ্ড পানিশূন্যতা তৈরি হতে পারে। ২। জ্বর – যেহেতু গরমের সময় শিশুরা বেশী ঘামে তাই অনেক সময় শরীরের ঘাম বসে গিয়ে তাদের ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। অতিরিক্ত ফ্যানের বাতাস বা এয়ারকুলার চালু রাখলে এসময় তাদের ঠান্ডা লেগে জ্বরও হতে পারে। ৩। বমি ও ডায়রিয়া – অনেক সময় বাচ্চারা রাস্তার ধারের অস্বাস্থ্যকর খাবার বাসি ও পচাঁ খাবার অথবা দূষিত পানি দ্বারা তৈরি শরবত খেয়ে থাকে ফলে তাদের বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে । ৪। ত্বকে এলার্জি – গরমে শরীর অতিরিক্ত ঘেমে গেলে ত্বকে থাকে লোপকুপগুলো বন্ধ হয়ে সেখানে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ

Best song

Image
Lovely song 

brta act 2018

BRTA act 2018 pdf file bangladesh sorok poribohon ain 2018

একরাশ পদ্ম-কোরকের ভালবাসা হে বালিকা।

Image
হাজার বছর আগে আজকের এই দিনেই কড়ি ও কোমলের প্রেম আস্বাদন করার লোভে সেদিন বেড়িয়ে পড়েছিলাম দিগন্তের পাণে। আর ঠিক আজকের এই দিনেই আমি প্রেমিকরুপে আবির্ভূত হয়েছিলাম। আমি স্বর্গ দেখেছি, নরক দেখেছি, দেখেছি দেবতা ও মানুষের মেলবন্ধন। তবু পিপাসার্ত মনের ক্ষুধা মেটেনি সেদিনতক। শপথ নিয়েছিলাম- আমার প্রেম চাইই চাই, স্বর্গীয় নিগুড় প্রেম। প্রেম সাধক বলেই আমার প্রেমসাধনায় ভোগলালসার উদ্দীপকগুলোকে দলাইমলাই করেছি, দেহভোগ কামনাকে দিয়েছি বিসর্জন। মুগ্ধ থেকেছি লাবণ্যময়ী মুখের সৌন্দর্যে। আমার স্থুল রক্তমাংস দেহ ভাবের এক বৃহৎ ভাবের অপার্থিব আলোককে ম্লান করে মন্ডিত হয়েছে অপরুপ মাধুর্যে! ভরা যৌবন যখন বিশ্ব রঙিন, আমার চোখেও খেলা করেছিল বিশ্বপ্রকৃতির অপার লীলা। আমার হৃদয়াবেগ উদ্দাম নৃত্যে আপ্লুত হয়ে প্রেম অনুরাগে কেলী করেছে বারংবার। আমার প্রেমসংগীতের মোহে অবশেষে মানবাত্মার সে স্বর্গীয় প্রেম নেমে আসে মর্ত্যে, আমার নিউরনের অনুরণনে। শিউলি মালা খোঁপায় বেঁধে শিশিরকণার আগমনী স্পর্শে আমার শৃঙ্খলিত বাহুডোরে বয়ে চলে মুক্তির সুবাতাস। নন্দনের সে ফুলকে কি করে ধূলায় মিশে যেতে দেই? আমি প্রেমসাধক, বোকাতো নই! সেতো আমার

পৃথিবীর একদিক থেকে গর্ত করতে করতে অন্যদিক থেকে কি বের হওয়া সম্ভব

Image
আপাতত সম্ভব নয়। কারন পৃথিবীর উপরিভাগ ঠান্ডা হলেও, এর ভেতরটা অনেক উত্তপ্ত। এটা ঠিক কতটা উত্তপ্ত তা এখনো আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। যার কারনে বিজ্ঞানীদের পক্ষে সেই ধরনের প্রযুক্তি তৈরি করা সম্ভব হয়নি।যেটা দিয়ে পৃথিবীর গভীরে থাকা উত্তপ্ত স্তরকে ভেদ করে পৃথিবীর আরও গহীন গর্ভে খনন করে প্রবেশ করা যায়। এই পর্যন্ত পৃথিবীতে মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় গর্ত হলো “Kola Super deep Borehole. সোভিয়েত ইউনিয়ন পৃথিবীতে গর্ত খুরে বৈজ্ঞানিক তথ্য সংগ্রহের জন্য সিদ্ধান্ত নেয় এবং তারা ১৯৮৯ সালে পৃথিবীর Mantel layer মানে ৪০ হাজার ২৩০ফুট পর্যন্ত গর্ত করতে সক্ষম হয়। এরপর আর খনন করা সম্ভব হয়নি। এর কারন হলো গর্তের শেষ প্রন্তের তাপমাত্রা ছিল ১৮০ ° সেলসিয়াস। তাদের যে প্রযুক্তি ছিল তা ঐ তাপমাত্রা ভেদ করে আরও গভীরে hole করার ক্ষমতা ছিল না । তারা মনেকরে ছিল সেখানে হয়তো ১০০° সেলসিয়াস তাপমাত্রা হবে, কিন্তু সেখানকার তাপমাত্রা ছিল অস্বাভাবিক তাদের ধারণারও বাইড়ে। বৈজ্ঞানিকদের মতে আরও বেশি এটাকে খনন করা হলে, এটা পৃথিবীর ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলত। এছাড়াও এটি তীব্র ভুমিকম্পের সৃষ্টি করত এবং সুপ্ত আগ্নেয়গিরি গুলো

height of Bollywood actor

Pdf Can anyone of you give me the list of real heights of Bollywood actors and actress?   •    Amitabh Bachchan - he is 6′2″(188cm) ( he mentioned this in a BBC inteview available in youtube.com  ) but now due to old age he might have bent a bit. now 6 feet 1.5 inch (187cm) 1.    Abhishek Bachchan - 6 feet 2.5 - he is marginally taller than Amitabh Bachchan, could well be 6′3″. 2.    Sonu Sood - 6 feet 2.5 inch - he is as tall as Abhishek Bachchan and even Rana Dagbubatti. 3.    Rana Dagbubatti. - 6 feet 3 inch. 4.    Arunoday Singh - 6 feet 4 inch 5.    Nikitin Dheer - 6 feet 4 inch 6.    Boman Irani - 6 feet 1.5 inch. he is almost as tall as amitabh bachchan 7.    kay kay menon (actor) - 6 feet half inch 8.    Fardeen khan - 5 feet 11 inch     12.    Ranbir kapoor - 6 feet (183.5cm) 13.    Akshay Kumar - 5 feet 11 inch(180cm). with lesser hair he would be 5.10.5 inch(179.5 cm) 14.    Hrithik Roshan - 5 feet 10.5 inch(178.5 cm). he puts his hair in a way to appear tal

Hinduism assignment

Assignment for hinduism   Click kore download koron #Hinduism

ভ্লাদিমির জেলেনস্কি

ইউক্রেনের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি শপথ নেয়ার অনুষ্ঠানে শিশুর মতো সত্য কিন্তু দারুণ এক বিচক্ষণ কথা বলেছেন। "নিজের যোগ্যতায় আমি প্রেসিডেন্ট হইনি; বরং প্রেসিডেন্ট হয়েছি- পূর্ববর্তী শাসকের অযোগ্যতায়।" এরপর তিনি সবাইকে বলেন- একজন প্রধান শিক্ষকের কাজ যেমন #স্কুল পরিচালনা করা তেমনি আমারও কাজ- রাষ্ট্র পরিচালনা করা; সুতরাং আমার ছবি অফিসের দেয়ালে দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখার কোনো দরকার নেই। আপনজনের ছবি লাগান; মন ভালো থাকলে কাজেও আনন্দ পাবেন। আমি আমার অফিসে আমার শিশুর ছবি লাগাবো।আপনারাও আপনাদের অফিসে শিশুর ছবি লাগান, মাতা-পিতার ছবি লাগান। আর যেকোনো কাজ করার আগে তাদের দিকে একবার তাকান। এসব মানুষের #ছবি সামনে রেখে কেউ কোনো বাজে কাজ করতে পারেনা। আমাদের দেশে কি এসব #কল্পনা করা যায়!! #Bangladesh

সংকলিত গল্প

Image
এক গ্রামে একজন #কৃষক ছিলেন.. তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন। একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে; কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। #মাখন গুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল, যার প্রত্যেকটির  ওজন ছিল ১ কেজি করে।  শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখন গুলো দিয়ে পরিবর্তে চা  চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন। আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোল গুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময় ভাবলেন মাখনের #ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার #পরীক্ষা করে দেখা যাক। মাখনের রোল গুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের #ওজন আসলে ১ কেজি নয়; তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে। পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে যখন মাখন #বিক্রি করতে গেলেন দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলতে লাগলেন 'বেরিয়ে যাও আমার #দোকান থেকে. এবার থেকে কোনো  বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যাবসা করব না, আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না; ৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে

ইভটিজিং

Image
ইভটিজিংও একটা আর্ট। এই আর্টের সাথে পরিচিত মেয়েদের অনেকের সাথেই আমার কথা হয়েছে, তাদের অনেকে ইভটিজিং উপভোগও যে করে সেটা কিন্তু ইভটিজার জানেই না। সাজুগুজু করে বের হলে কোন স্মার্ট ছেলে যদি ভাল মতো না তাকায় তাহলে কিছু মেয়ে কিন্তু বিরক্তও হয়। তবে মেয়েরা চায় সুন্দর ও মার্জিত ইভটিজার। রাস্তায় কোনো মেয়েকে দেখে যদি “বাহ খুব #সুন্দর তো” বলে ফেলেন- মেয়েটা যদি আপনাকে ভাল জানে তাহলে তা ইভটিজিং না; বিরক্ত হলে সেটা #ইভটিজিং । যাই হোক ইভটিজারদের সাথেই মেয়েরা প্রেম করে। প্রেমে পড়ার আগে মেয়েরা ইভটিজারের আর্টগুলোকে নিয়ে বান্ধবীর সাথে হাসাহাসিও করে। গোমরামুখি ভদ্র হাম্বলের সাথে আর যাই হোক #প্রেম চলে না। এত কিছু বলার মূল কারন একটা- “ইভটিজিং” নামে বাংলা ছায়াছবির  রাস্তায় পোস্টার দেখলাম। আমার স্ট্যাটাস এবং এই ছায়াছবি উভয়ই বখাটেদের উত্তক্ত্য করার মাত্রা বাড়াইবে- এ ব্যাপারে সন্দেহ নাই।

ভালোবাসা রং বদলায়..!

Image
সুবর্ণা মুস্তফার সাথে একবার হুমায়ুন ফরিদীর প্রচণ্ড ঝগড়া হলো, রাগ করে সুবর্ণা অন্য রুমে গিয়ে দরজা আটকে শুয়ে পড়লেন। সুবর্ণা সকালে উঠে দরজা খুলে দেখেন, যেই রুমে ঝগড়া হয়েছিল, সেই রুমের মেঝে থেকে ছাদের দেয়াল পর্যন্ত একটি কথাই লিখে পুরো রুমকে ভরে ফেলা হয়েছে, কথাটি হল- 'সুবর্ণা, আমি তোমাকে ভালোবাসি'| এতো ভালোবাসাও তাদের বিচ্ছেদ ঠেকাতে পারেনি, ২০০৮ সালে ডিভোর্স হয়। কারণ ভালোবাসা রং বদলায়..! জীবনানন্দ দাশ লিখেছিলেন- 'প্রেম ধীরে মুছে যায়; নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়।' এই জীবনানন্দকে একবার দেখেই বিয়ের পিঁড়িতে বসে লাবণ্যপ্রভা। সাহিত্যের ছায়া থেকে একশ হাত দূরে থেকেও সাহিত্যের ইতিহাসে উজ্জ্বলতম নক্ষত্র এই লাবণ্য। সেও কিছুকাল পরে টের পায় তার স্বাধীনতা হারিয়ে যাচ্ছে। মুক্তির জন্য ছটফট করতে থাকে। দুর্বিষহ হয়ে উঠে দুজনের জীবন। প্রেম সত্যি একসময় মুছে যায়। গুলতেকিন নামের ক্লাস টেনের সেই কিশোরী হুমায়ুনের প্রেমে অন্ধ হয়ে বিয়ে করে ফেলে। বিয়ের পরে সে জানতে পারে যে লেখক হুমায়ুন আহমেদ মানুষ হিসেবে খুবই সাধারণ। বাস্তব জীবনে সে চাঁদের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকে না, কবিতা আওড়ায় না।

স্টিভ জবস with subtitles stanford commencement

Image
স্টিভ জবস বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ও অ্যানিমেশন স্টুডিও পিক্সারের (টয় স্টোরি, ফাইন্ডিং নিমো, মনস্টার ইনকরপোরেটেড, ওয়াল-ই, আপ-এর মতো অসাধারণ অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন স্টিভ জবস। সে বছর ১২ জুন এক ঝাঁক তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীর সেই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যে ভাষণটি তিনি দিয়েছিলেন, সেটি সত্যিই অসাধারণ।  ভাষান্তর সিমু নাসের  প্রথমেই একটা সত্য কথা বলে নিই। আমি কখনোই বিশ্ববিদ্যালয় পাস করিনি। তাই সমাবর্তন জিনিসটাতেও আমার কখনো কোনো দিন উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। এর চেয়ে বড় সত্য কথা হলো, আজকেই কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান সবচেয়ে কাছে থেকে দেখছি আমি। তাই বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে নিজেকে অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করছি। কোনো কথার ফুলঝুরি নয় আজ, স্রেফ তিনটা গল্প বলব আমি তোমাদের। এর বাইরে কিছু নয়। আমার প্রথম গল্পটি কিছু বিচ্ছিন্ন বিন্দুকে এক সুতায় বেঁধে ফেলার গল্প। ভর্তি হওয়ার ছয় মাসের

এখানেই কি মহাকাশের শেষ?

Image
একটা সময় ছিল যখন মনে করা হতো পৃথিবী মহাজগতের মাঝখানে অবস্থান করছে। যাকে সূর্য, গ্রহ ও বাকি উপগ্রহ পরিক্রমণ করছে। কিন্তু বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং কল্পবিজ্ঞানের উন্নতির সাহায্যে আমরা অনেক সত্যি জানতে পেরেছি। যেমন, সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে পৃথিবী এবং আমাদের সৌরমণ্ডলের বাকি সব গ্রহ। কিন্তু মানব সভ্যতার শুরু থেকেই আকাশ এবং আকাশের তারাগুলি রহস্যই ছিল। যা শুধু অনুমানে রহস্য ভেদ করা হতো যে, এই মহাকাশে বা এই মহাবিশ্বের শেষ কোথায়? কিন্তু টেলিস্কোপ এর আবিষ্কার পৌরাণিক কথাগুলোকে অনেক বেশি যাচাই করতে পেরেছে এবং যার সাহায্যে একটি বৈজ্ঞানিক অনুমান করা যেতে পারে যে, এই মহাবিশ্বের সর্বশেষে কি রয়েছে? তাই চলুন এই পোষ্টের মাধ্যমে যাত্রা করা যাক মহাবিশ্বের শেষ অংশে। এই যাত্রার শুরুতেই বলে রাখা ভালো, মানুষ এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র পৃথিবীতেই জীবনের উৎস খুঁজে পেয়েছে। এ ছাড়া কোন গ্রহে জীবনের উৎস মানুষের কাছে প্রমাণিত নয়। তাহলে চলুন যাত্রা শুরু করা যাক। এই যাত্রা শুরু হবে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের উপগ্রহ চাঁদ থেকে। যেখানে পৃথিবীর মতো কোনো কিছুই নেই। না আছে পানি, বায়ু কিংবা জীব। বিজ্ঞানীদের