Posts

Showing posts with the label বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

স্বপ্নমঙ্গল যাত্রার বছর ছোঁয়া

Image
স্বপ্নমঙ্গল যাত্রার বছর ছোঁয়া পদ্মায় সেতু হয়েছে এক বছর হলো। গেল বছরের ২৫ জুন মহা আড়ম্বরে উদ্বোধন হয় বাঙালির স্বপ্নের পদ্মা সেতু। সেতু বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, এক বছরে পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের পরিমাণ ৮০০ কোটি টাকার বেশি। ২০২২ সালের ২৬ জুন ভোর ৬টা থেকে যান চলাচল শুরু হওয়া পদ্মা সেতুতে গেল ৩১ মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে আয় হয়েছে ৬০৩ কোটি টাকার টোল। স্বপ্নমঙ্গল যাত্রার বছর ছোঁয়া খান মুহাম্মদ রুমেল এর পরের তিন মাসে (এপ্রিল-মে এবং জুনের প্রথম ২০ দিন) টোল আদায় হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। এ তো গেল শুধু টোল আদায়ের পরিমাণ। এ সেতুকে ঘিরে আশপাশের বহু মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। দেশের ২১টি জেলার নানা রকম আর্থিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে। সেসবকে টাকার অঙ্কে ধরলে মোট সংখ্যাটা কত দাঁড়ায় সেটি নিশ্চয় ভেবে দেখা যেতে পারে। ভাবা উচিত। এর পরেও আরও বেশকিছু কথা থাকে। এই একটি সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা পর্যায় থেকে শুরু করে একেবারে উদ্বোধন পর্যন্ত নানা রকম নাটকীয় ঘটনা, নানা উত্থানপতন, রাজনৈতিক বাদানুবাদ–সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছিল এক ভিন্ন ব্যঞ্জনা। আজ এক বছর পর পেছন ফিরে দেখা যেতে পারে সেসব দিন। স্মরণ করা যে

শেখ হাসিনার জীবনী | বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

Image
"শেখ হাসিনার জীবনী | বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রচ্ছদ / শেখ হাসিনার জীবনী সমকালীন বিশ্বে দেশরত্ন শেখ হাসিনা এমন এক রাষ্ট্রনায়ক যিনি কেবল বাংলাদেশের তৃতীয় দফা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বেই নিয়োজিত নন, তিনিই একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি টানা ৩৬ বছর ধরে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। তার নেতৃত্বেই মুক্তিযুদ্ধের অসমাপ্ত কর্তব্য সম্পাদন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন রূপায়নে বাঙালি জাতির ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল নতুন অধ্যায় যুক্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা জাতির পিতার রক্তে রঞ্জিত পিচ্ছিল ও বন্ধুর পথ ধরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন। শিক্ষা জীবনঃ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনি সবার বড়। তার মাতার নাম বেগম ফজিলাতুননেসা। তিনি টুঙ্গিপাড়ায় বাল্যশিক্ষা গ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সাল থেকে তিনি ঢাকায় পরিবারের সাথে মোগলটুলির রজনীবোস লেনের বাড়িতে বসবাস শুরু করেন। পরে মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে ওঠেন। ১৯৫৬ সালে

“বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই”

Image
“বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই” “বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই। আর লেখাপড়া শিখে যে সময়টুকু থাকে বাপ-মাকে সাহায্য কর। প্যান্ট পরা শিখছো বলে বাবার সাথে হাল ধরতে লজ্জা করো না। দুনিয়ার দিকে চেয়ে দেখ। কানাডায় দেখলাম ছাত্ররা ছুটির সময় লিফট চালায়। ছুটির সময় দু’পয়সা উপার্জন করতে চায়। আর আমাদের ছেলেরা বড় আরামে খান, আর তাস নিয়ে ফটাফট খেলতে বসে পড়েন। গ্রামে গ্রামে বাড়ীর পাশে বেগুন গাছ লাগিও, কয়টা মরিচ গাছ লাগিও,কয়টা লাউ গাছ ও কয়টা নারিকেলের চারা লাগিও। বাপ-মারে একটু সাহায্য কর। কয়টা মুরগী পাল, কয়টা হাঁস পাল। জাতীয় সম্পদ বাড়বে। তোমার খরচ তুমি বহন করতে পারবে। বাবার কাছ থেকে যদি এতোটুকু জমি নিয়ে ১০ টি লাউ গাছ, ৫০ টা মরিচ গাছ, কয়টা নারিকেলের চারা লাগায়ে দেও, দেখবে ২/৩ শত টাকা আয় হয়ে গেছে। তোমরা ঐ টাকা দিয়ে বই কিনতে পারবে। কাজ কর, কঠোর পরিশ্রম কর, না হলে বাঁচতে পারবে না। ভাষণ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শুধু ‘বি,এ- এম,এ’ পাস করে লাভ নেই। আমি চাই কৃষি কলেজ, কৃষি স্কুল,ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল,কল

মিডিয়া ট্রায়ালের নির্মম বলি ছাত্রলীগ

Image
মিডিয়া ট্রায়ালের নির্মম বলি ছাত্রলীগ বাঙালির ইতিহাস,বাংলাদেশের ইতিহাস বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে ছাত্র রাজনীতি তার জৌলুস হারায়,এরপর ৮৯ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পায়।কিন্তু ৯০ পরবর্তী সময়ে ছাত্র রাজনীতি ধীরে ধীরে আগের প্রতাপ প্রতিপত্তি হারিয়ে আজকের বর্তমান অবস্থানে এসেছে। ছাত্রলীগ গত এক যুগ ধরে ছাত্র রাজনীতির ধারা পরিবর্তনে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে।কিন্তু এক যুগ ধরে ছাত্রলীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার ফলে অনেকের চক্ষুশূল হয়ে পড়েছে,তাই সবাই বিশেষদাগার ছড়ানোর জন্য ছাত্রলীগের ভুল ত্রুটি খুঁজে নিজেকে প্রচারের আলোয় আলোকিত করতে চায়। তাদের কিছু জনপ্রিয় যুক্তি খন্ডন করা একেবারে কর্তব্যের মধ্যে পড়ে ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে। প্রথমেই বলে রাখি আপনার সাথে বা আপনাদের সাথে আমাদের কখনোই মতের মিল হবেনা কারণ আপনি সারাদিন ছাত্রলীগের সমালোচনায় ব্যস্ত।ছাত্রলীগের নেগেটিভ কিছু দেখলেই ঝাপিয়ে পড়তে চান। আর সবসময় মুখে তোতাপাখির মত ছাত্রলীগের বিষেদাগারে ব্যস্ত।যেহেতু নেগেটিভ কিছু দেখলে

Dear DW বাংলা,

Image
  Dear DW বাংলা,   আমার জানামতে কোটেশনে কারো মন্তব্য উদ্ধৃত করলে, সেটি হুবহু রাখতে হয়, নিজেদের মতো করে শব্দ ভাঙাচূড়া বা কাটাছেড়া করা যায় না। এটা তো বেসিক সাংবাদিকতারই নিয়ম।  বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি বলেছেন, "কোন ভূঁইফোড় সংগঠনের সদস্য সচিব হওয়ার চেয়ে ছাত্রলীগের একজন কর্মী হওয়া অনেক গৌরবের, অনেক অহংকারের।"   "ভূঁইফোড় সংগঠনের সদস্য সচিব" এটা লিখতে আপনাদের কি কষ্ট হচ্ছে? নাকি সাদ্দাম হোসেনের গাড়ির নাম্বার খুঁজতে গিয়ে পেইজের এডমিন পুরো টকশো ভালোভাবে শোনেন নাই? how unprofessional you are! লোক লাগলে বইলেন কিছু ছাত্রলীগের ভাই ব্রাদার পাঠায় দেয়া যাবে, তারা অন্তত কাজটা ঠিক ঠাক ভাবে করতে পারবে, আপনাদের মতো অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করবে না। Courtesy : বরুন সাহা

ছাত্রলীগ ও বঙ্গবন্ধু

Image
ছাত্রলীগ ও বঙ্গবন্ধু সময়ের প্রয়োজনে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধু ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন।ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক বিবর্তন মোদ্দাকথা ছাত্রলীগের গৌরব উজ্জ্বল অর্জন সবকিছু বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথে ধরে। বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বঙ্গবন্ধু সমমনা আগের ছাত্রনেতা-কর্মীদের নিয়ে নতুন ছাত্রসংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বঙ্গবন্ধু তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেনঃ নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগে’র নাম বদলিয়ে ‘নিখিল পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ’ করা হয়েছে। শাহ আজিজুর রহমান সাহেবই জেনারেল সেক্রেটারি রইলেন। ঢাকায় কাউন্সিল সভা না করে অন্য কোথাও তাঁরা করলেন গোপনে। কার্যকরী কমিটির সদস্য প্রায় অধিকাংশই ছাত্র নয়, ছাত্র রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছেন। ১৯৪৪ সালে সংগঠনে নির্বাচন হয়েছিল, আর হয় নাই। আমরা ঐ কমিটি মানতে চাইলাম না। কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ ও জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু ছাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। তারা এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত নয়। আমি ছাত্রলীগ কর্মীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা শুরু করলাম। আজিজ আহমেদ, মোহাম্মদ তোয়াহা, অলি

ছাত্রলীগ!নামটি কি শুধু সমালোচনার জন্য বরাদ্দ ?

Image
ছাত্রলীগ! নামটি কি শুধু সমালোচনার জন্য বরাদ্দ ? বাঙালির ইতিহাস,বাংলাদেশের ইতিহাস বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে ছাত্র রাজনীতি তার জৌলুস হারায়,এরপর ৮৯ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পায়।কিন্তু ৯০ পরবর্তী সময়ে ছাত্র রাজনীতি ধীরে ধীরে আগের প্রতাপ প্রতিপত্তি হারিয়ে আজকের বর্তমান অবস্থানে এসেছে। গত এক যুগ ধরে ছাত্রলীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার ফলে অনেকের চক্ষুশূল হয়ে পড়েছে,তাই সবাই বিশেষদাগার ছড়ানোর জন্য ছাত্রলীগের ভুল ত্রুটি খুঁজে নিজেকে প্রচারের আলোয় আলোকিত করতে চায়। তাদের কিছু জনপ্রিয় যুক্তি খন্ডন করা একেবারে কর্তব্যের মধ্যে পড়ে ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে। প্রথমেই বলে রাখি আপনার সাথে বা আপনাদের সাথে আমাদের কখনোই মতের মিল হবেনা কারণ আপনি সারাদিন ছাত্রলীগের সমালোচনায় ব্যস্ত।ছাত্রলীগের নেগেটিভ কিছু দেখলেই ঝাপিয়ে পড়তে চান। আর সবসময় মুখে তোতাপাখির মত ছাত্রলীগের বিষেদাগারে ব্যস্ত। যেহেতু নেগেটিভ কিছু দেখলেই ঝাপিয়ে পড়েন তাই নেগেটিভ জিনিস দিয়েই শুরু করি। এ নিয়ে আপনাদের কয়ে