Posts

Showing posts with the label politics

Bangladesh records highest remittance inflow in eight months: Economy An improvement for

বাংলাদেশ আট মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহের রেকর্ড করেছে: অর্থনীতির জন্য একটি উন্নতি বাংলাদেশ আট মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহের রেকর্ড করেছে: অর্থনীতির জন্য একটি উন্নতি একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উন্নয়নে, বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা $2.16 বিলিয়নে পৌঁছেছে ফেব্রুয়ারী, এখন পর্যন্ত 2023-24 অর্থবছরের সর্বোচ্চ সংখ্যা চিহ্নিত করে। তথ্য, সম্প্রতি দ্বারা প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি), প্রবাসীদের তাদের তহবিলকে আইনি উপায়ে চ্যানেল করার ক্ষেত্রে একটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রতিফলিত করে। প্রধান হাইলাইট: উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি: ফেব্রুয়ারিতে $2.16 বিলিয়ন রেমিট্যান্স প্রবাহ পূর্ববর্তীকে ছাড়িয়ে গেছে মাসের পরিসংখ্যান $2.10 বিলিয়ন, ধারাবাহিক বৃদ্ধি দেখায়। ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ রেমিটেন্স: অর্থবছরের প্রথম আট মাসে, বাংলাদেশ আইনি চ্যানেলের মাধ্যমে $

বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গণতন্ত্রের শক্তির প্রদর্শন।

Image
গণতন্ত্রের শক্তি: বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের এক ঝলক গণতন্ত্রের শক্তি: বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের এক ঝলক পরিচয় গণতন্ত্র, যে কোনো আধুনিক জাতির ভিত্তি, এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে ক্ষমতা প্রকৃতপক্ষে জনগণের। দক্ষিণ এশিয়ার একটি প্রাণবন্ত দেশ বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। আসন্ন নির্বাচনের মাধ্যমে, গণতন্ত্রের শক্তি আগের চেয়ে আরও স্পষ্ট। নির্বাচনের গুরুত্ব বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তারা কর্মক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতিনিধিত্ব করে, যেখানে প্রতিটি নাগরিকের তাদের দেশের ভবিষ্যত দিকনির্দেশনা সম্পর্কে একটি বক্তব্য রয়েছে। নির্বাচন আগামী কয়েক বছরের জন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপট নির্ধারণ করবে। নাগরিকদের ভূমিকা বাংলাদেশের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশে নাগরিকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের ভোটই তাদের কণ্ঠস্বর। নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করছে এবং তাদের জাতির ভবিষ্যত গঠন করছে। প্রার্থীরা নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন প্রার্থী জনগণের ভো

শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

শেখ হাসিনার বাংলাদেশ: উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ চলে এগাঁতে! টানা চারদিনে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন হয়েছে। অর্থনীতি, পরিবহন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তায় নতুন দিনের উজ্জ্বলতা আসছে। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর আলোকিত বাংলাদেশ সমর্থন বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার অর্থনীতি, পরিবহন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তার মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প চালু করেছে, যা টানা চার দিন উদ্বোধন করা হয়েছে। এই উদ্যোগগুলো বাংলাদেশের জন্য একটি উজ্জ্বল নতুন দিন নিয়ে এসেছে, যেখানে অগ্রগতি ও প্রবৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই গবেষণাপত্রের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতি ও প্রবৃদ্ধিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও উন্নয়ন উদ্যোগের প্রভাব অন্বেষণ করব। আমরা তার সরকার কর্তৃক চালু করা বড় উন্নয়ন প্রকল্পগুলি পরীক্ষা করব এবং আলোচনা করব যে তারা কীভাবে বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত করতে অবদান রেখেছে। বাংলাদেশের ভবিষ্

বিদেশ বা প্রবাস থেকে কিভাবে তালাক দেয়া যায় জেনে নিন

Image
  যে বিদেশ থেকে কিভাবে তালাক দেয়া যায়। আজ সে সম্পর্কেই আলোচনা করবো।  বিদেশ থেকে তালাক দেয়া খুবই ঝামেলাপূর্ণ, সময় সাপেক্ষ ও ব্যয় সাপেক্ষ ব্যাপার। যদি সম্ভব হয় তাহলে সবদেশে এসে তালাক দেয়াই ভালো। তারপরও যাদের দেশে আসা সম্ভব নয় তারা স্ত্রীকে তালাক প্রদান করতে হলে দেশে কোন নিকটাত্মীয় কিংবা বিশ্বস্ত কাউকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা প্রদান করবেন। এই  ক্ষমতাকে আমরা পাওয়ার অব এ্যাটর্নী বা আমমোক্তারনামা বলি। এটি হচ্ছে একটি আইনগত দলিল। সহজ কথায় বলতে গেলে যে দলিল দিয়ে কোনো ব্যক্তিকে অপর কোনো ব্যক্তির পক্ষে হাজির হয়ে যে সকল কার্যাবলী সম্পাদন করার ক্ষমতা দেয়া হয় তাকে আমমোক্তারনামা দলিল বলে। এ ক্ষেত্রে যাকে আমমোক্তার নিয়োগ করা হলো তিনি আপনার পক্ষে দেশে আপনার স্ত্রীকে তালাকের নোটিশ পাঠানো, সালিশ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা, তালাক রেজিষ্ট্রেশন করা ইত্যাদি কার্যাবলি সম্পাদন করবেন। বিদেশ থেকে তালাক দিতে হলে কয়েকটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন কর‍তে হয়।  প্রথমত দেশে অবস্থিত কোন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করে আইনজীবীর মাধ্যমে তালাকের নোটিশ এবং আম মোক্তারনামা প্রস্তত করতে হবে।   এরপর আমমোক্তার নামাটি এবং তালাকের নোটিশটি আপনার কাছে

মিথ্যা মামলা করলে কাউন্টার মামলা কিভাবে করতে হয় | মিথ্যা মামলা দায়েরের শা

Image
মিথ্যা মামলা করলে কাউন্টার মামলা কিভাবে করতে হয় | মিথ্যা মামলা দায়েরের শাস্তি মিথ্যা মামলা করলে কাউন্টার মামলা কিভাবে করতে হয়? আজকে এই আর্টিকেলে তা নিয়ে আলোচনা করবো৷ যখন আপনার নামে মিথ্যা মামলা হবে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে তখন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ১৭ ধারা অনুসারে মিথ্যা মামলার জন্য আপনি কাউন্টার মামলা দায়ের করতে পারবেন মিথ্যা মামলা দায়েরকারীর বিরুদ্ধে৷ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ধারা ১৭ তে বলা হয়েছে- যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ক্ষতিসাধন করার উদ্দেশ্যে আইনগত মামলা দায়েরের ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ না থাকা সত্ত্বেও এই আইনের অধীন কোন ধারা অনুসারে যদি মামলা দায়ের করে থাকে তাহলে তার শাস্তি হবে অনধিক সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন৷ যৌতুকের মিথ্যা মামলার ক্ষেত্রেও আপনারা যৌতুক নিরোধ আইন, ২০১৮ এর ধারা ৬ অনুসারে মিথ্যা অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে কাউন্টার মামলা দায়ের করতে পারবেন৷  যৌতুক নিরোধ আইন, ২০১৮ এর ধারা ৬ বলা হয়েছে- যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ নাই জানিয়া এই

বিরোধ নিষ্পত্তি কিংবা কোনো আইনি বিষয় নিষ্পত্তির জন্য আপস মীমাংসাই কার্যকর উপায়।

Image
আপোষ নামা ফরমেট pdf ফাইল ডাউলোড করতে করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন ডাউনলোড মামলা-মোকদ্দমা চলাকালীন আপস কোনো বিষয় নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা হলে তা চলাকালীন অবস্থায় আপস মীমাংসা করে নিজেদের মধ্যে বিরোধ মিটিয়ে ফেলার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে সব ধরনের দেওয়ানি প্রকৃতির মোকদ্দমায়। বর্তমান দেওয়ানি আইনে এই আপস মীমাংসার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। দুই পক্ষ আদালতে হাজির হওয়ার পরে অনুমতিক্রমে আদালতের আপস মীমাংসার মাধ্যমে বিরোধটি মিটিয়ে ফেলতে পারেন। এমনকি আপিলে গেলেও এই সুযোগ রয়েছে। একে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি বলা হয়। দেওয়ানি কার্যবিধিতে সমঝোতার মাধ্যমে আদালত থেকে ডিক্রি নেওয়ার বিধানও রয়েছে। আদালতে যেকোনো সময় আপসনামা দায়ের করে নিষ্পত্তি চাওয়া যায়। একে আইনি ভাষায় সোলেমূলে নিষ্পত্তি বলে। পারিবারিক আদালতে প্রথমে বিচার শুরু হওয়ার আগে একবার এবং রায় ঘোষণার আগে দ্বিতীয়বার আপস মীমাংসার মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির বিধান আছে। সোলেমূলে নিষ্পত্তির জন্য উভয় পক্ষÿসম্মতিক্রমে কার্ট্রিজ কাগজে নিষ্পত্তির বিষয়ে বিভিন্ন শর্ত লিখে এবং তাদের আইনজীবীরা স্বাক্ষর দিয়ে আদালতে জমা দেন। আদালতে জমা দেওয়ার পর

যে প্রতিহিংসার সূচনা জিয়াউর রহমান করেছিলেন সেই আগুনে আজ পুড়ছে তার দল?

Image
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সবচেয়ে বড় বেনিফিশিয়ারি জিয়াউর রহমান। যার প্রমাণ তিনি নিজেই দিয়ে গেছেন, ১৯৭৯ সালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স সংযুক্ত করে। ৪ এপ্রিল ১৯৭৯ সাল। দ্বিতীয় জাতীয় সংসদে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বিল উথাপন করলেন তৎকালীন আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার আবদুস সালাম তালুকদার। সংসদে বিএনপির আসন ২০৭। আসাদুজ্জামান খানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ (মালেক) এর সংসদ সদস্য ৩৯ জন। মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ (মিজান) এর সদস্য সংখ্যা ২ জন। অন্যান্যর মধ্যে সংসদে আছেন, তৎকালীন একতা পার্টির নেতা সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত। সংসদে বিএনপির দুই তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্য। তাই সংবিধান সংশোধনী পাশ তাদের জন্য সময়ের ব্যাপার মাত্র। বিলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশসহ অনেকগুলো মানবতা বিরোধি এবং নিপীড়ন মূলক কালো আইনকে বৈধতা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংসদের বিরোধী দলের নেতা আসাদুজ্জামান খান এই বিলের তীব্র বিরোধীতা করলেন। এনিয়ে বিরোধী দলকে বক্তব্য রাখার সুযোগ দেয়া হলো না। পয়েন্ট অব অর্ডারে দাড়িয়ে একতা পার্টির সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন,‘ আজ সংখ্যা গরিষ্ঠতার জোরে আপনারা বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার রোধ করেছেন। ৭২

বাংলাদেশে সর্বাধিক বেতনের চাকুরীগুলো কী কী?

Image
সরকারি pay scale অনুসারে,  "সর্বনিম্ন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ কতটা বেতন হতে পারে, কোন চাকরি কত-তম গ্রেড, কে কতটা সুযোগ-সুবিধা পান। এসব আলোচনা করার চেষ্টা করব। " নিচের পিকচারটা লক্ষ্য করুন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের  ৮ম পে স্কেল  অনুসারে, সরকারি চাকরিতে যারা কর্মরত আছেন তারা এই পে স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। Class-8/SSC  এগুলো দ্বারা বুঝানো হয়েছেঃ যেসব সরকারি চাকরির যোগ্যতা class-8/ SSC চাওয়া হবে তাদের বেতন এই স্কেলে হবে। যেসব জায়গায় ফুল স্টপ(.) দেওয়া, এর মানে হলোঃ এইসব গ্রেডে ডাইরেক্টলি নিয়োগ দেওয়া হয় না। এই পোস্টগুলা প্রমোশনের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, সব  চাকরিকে   ২০ টা গ্রেডে  বিভক্ত করেছে। এগুলো একনজর দেখে নেই। ১ম গ্রেড থেকে ২০ পর্যন্ত। এখন, আমরা আরো জানবোঃ যারা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত তারা বাড়ি ভাড়াবাবদ বেতনের কত পার্সেন্টেজ পান। নিচের পিকচারটি লক্ষ্য করুন। ডট(.) এর মানে হলো, উপরের সুযোগ সুবিধা নিচেও প্রযোজ্য। এছাড়াও সরকার আরো বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে। ধন্যবাদ।

রাজনীতিতে 'বাম দল', 'ডান দল' এবং 'মধ্য দল থাকতে পারে।

Image
রাজনীতিতে 'বাম দল', 'ডান দল' এবং 'মধ্য দল থাকতে পারে।  ঋতব্রত  ঘোষ, দর্শন নিয়ে পড়াশুনা করেছেন রাজনীতিতে বামপন্থা, দক্ষিণপন্থা এবং মধ্যপন্থা নির্ধারিত হয়ে থাকে বিভিন্ন মতামত ও সুচিন্তিত দর্শনের ভিত্তিতে। তবে এর কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। স্থান ও কালের প্রেক্ষিতে এই তিন মতবাদের সীমানা ও সাধারণ ধ্যানধারণা বারংবার আংশিক ভাবে পরিবর্তিত হয়ে এসেছে। এবং ভবিষ্যতেও হবে। যখন বাম পন্থা , দক্ষিণ পন্থা  বা মধ্য পন্থা  -এর কথা বলা হয়, তখন লক্ষ্য করে দেখুন যে, প্রত্যেক শব্দের মধ্যে ‘পন্থা’ শব্দটি আছে। পন্থা শব্দের অর্থ ‘পথ’ বা রাস্তা। এই বিভিন্ন পথ বা রাস্তার অস্তিত্ব এই কারণেই- যেমনভাবে একই গন্তব্যস্থলে বিভিন্ন রাস্তার মাধ্যমে পৌঁছানো যেতে পারে, তেমন ভাবেই কোনো পরিস্থিতির বর্ণনা, ব্যাখ্যা বা কোনো সমস্যার সমাধান একাধিক পথে হতে পারে। এটা আদর্শগত ভাবে সত্য এবং বাস্তবও তাই বলে। বামপন্থী হলেন তাঁরা যারা বিশ্বাস করেন সকলের অর্থনৈতিক ভাবে সমান অধিকার থাকা প্রয়োজন, সমাজে শ্রেণীবিভাগ থাকা উচিত নয়, প্রথাগত ধর্ম মানুষের বিভেদের অন্যতম কারণ। বামপন্থী