Posts

Showing posts with the label family law

Afzal Hosen Mandal - Legal Expertise in Narsingdi

Afzal Hosen Mandal - Legal Expertise in Narsingdi Afzal Hosen Mandal - Legal Expertise in Narsingdi Seeking legal expertise in Narsingdi, Bangladesh? Turn to Afzal Hosen Mandal, a seasoned lawyer with a proven track record of success in civil and criminal cases. With a comprehensive understanding of Bangladeshi law and a commitment to client satisfaction, Afzal Hosen Mandal is your trusted advocate in navigating the complexities of the legal system. Areas of Expertise: Civil Litigation Criminal Defense Property Law Explore More: Blog Welcome to Afzal and Associates Personalized Approach Values: Client Satisfaction Integrity and Professionalism Facebook Twitter Ask.fm YouTube

সন্তান দওক নেওয়ার আইনি প্রকৃয়া | How to adopt a child in Bangladesh | বাংলাদেশের আইনে সন্তানের অভিভাবকত্ব পাওয়ার উপায়

Image
সন্তান দওক নেওয়ার আইনি প্রকৃয়া | How to adopt a child in Bangladesh | বাংলাদেশের আইনে সন্তানের অভিভাবকত্ব পাওয়ার উপায় দত্তক গ্রহণ সারা বিশ্বব্যাপি ব্যপক জনপ্রিয় একটা ব্যবস্থা হলেও বাংলাদেশের আইনে দত্তক গ্রহনের কোন বিধান নেই। দত্তকের গ্রহণের মাধ্যেমে একটা নিঃস্তান দম্পত্তি পান একটি সন্তান এবং একটা এতিম,অনাথ কিংবা পরিত্যাক্ত শিশু পায় একটা পরিবার। দত্তক সম্পর্কিত আইন থাকুক বা না থাকুক দত্তক গ্রহণ কিন্তু থেমে নেই। আজকের এই ভিডিওতে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব কি ভাবে বাংলাদেশে বৈধ উপায়ে দত্তক নেওয়া যায়, দত্তক নেওয়ার জন্য কারা উপযুক্ত, দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়া কি? ইত্যাদি যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে। যেহেতু বাংলাদেশ মুসলিম অধ্যুষিত দেশ এবং মুসলিম আইনে দত্তক নেওয়ার কোন বিধান নেই, তাই প্রচলিত আইনে বাংলাদেশে চূড়ান্ত দত্তক বা ফাইনাল অ্যাডপশন সম্পন্ন করা যায় না। তবে দত্তকের বিধান রয়েছে অভিভাবকত্ব আইনে। ১৯৮৫ সালের পারিবারিক আদালত আইনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি কোনো শিশুর দায়ভার নিতে পারেন অভিভাবক হিসেবে; পিতা বা মাতা হিসেবে নয়। অভিভাবকত্ব আর দত্তক এক বিষয় নয়। অর্থ্যাৎ বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আপনি

হিন্দু আইনে সম্পত্তির উত্তরাধিকার হিসাবের নিয়ম (দায়ভাগা পদ্ধতি) Hindu Law of Inheritance

Image
হিন্দু আইনে সম্পত্তির উত্তরাধিকার হিসাবের নিয়ম (দায়ভাগা পদ্ধতি) Hindu Law of Inheritance

"পারিবারিক আদালতে মামলা করার নিয়ম ২০২৩। স্বামী স্ত্রীর সমস্যা সমাধানের জন্য কোথায় যাবেন?

Image
"পারিবারিক আদালতে মামলা করার নিয়ম ২০২৩। স্বামী স্ত্রীর সমস্যা সমাধানের জন্য কোথায় যাবেন? পারিবারিক বা স্বামী স্ত্রীর সমস্যা নিয়ে পুলিশ বা থানায় যাবে না – পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে সমাধান পেতে পারেন – পারিবারিক আদালতে মামলা করার নিয়ম ২০২৩ পারিবারিক আদালত পরিচালনা করবেন কে? যতগুলি সহকারী জজ আদালত রহিয়াছে ততগুলি পারিবারিক আদালত থাকিবে। এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সকল সহকারী জজ আদালতই পারিবারিক আদালত বলিয়া গণ্য হইবে। সকল সহকারী জজ পারিবারিক আদালতের বিচারক হইবেন। পারিবারিক আদালতের এখতিয়ার বা কি ধরনের মামলা গ্রহণ করে? The Muslim Family Laws Ordinance, 1961 (VIII of 1961)-এর বিধানাবলি সাপেক্ষে, পারিবারিক আদালতে নিম্নোক্ত সকল বা যে-কোনো বিষয় সম্পর্কিত বা উহা হইতে উদ্ভূত যে-কোনো মোকদ্দমা গ্রহণ, বিচার এবং নিস্পত্তি করিবার নিরঙ্কুশ এখতিয়ার থাকিবে, যথাঃ- (ক) বিবাহবিচ্ছেদ; (খ) দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার; (গ) দেনমোহর; (ঘ) ভরণপোষণ; (ঙ) শিশু-সন্তানদের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান; পারিবারিক বা স্বামী স্ত্রীর ঝামেলা হলে কি পুলিশের কাছে যাবেন? না কোন ভাবেই পুলিশের কাছে যাবেন না। কারণ

বিয়ে সংক্রান্ত অপরাধ এবং তার প্রতিকার

Image
বিয়ে সংক্রান্ত অপরাধ এবং তার প্রতিকার এক. রিমি ও সুজন (ছদ্মনাম) দুজনে ভালবেসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সাবালক-সাবালিকা হিসেবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা ও আইনগত অধিকার তাদের আছে। সেই অধিকারের ভিত্তিতে তারা স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এ বিয়ের কথা পরিবারের কাউকে জানাননি। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই রিমি বিয়ের কথা গোপন রেখে পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী আবার বিয়ে করেন। রিমিকে হারিয়ে পাগল হয়ে উঠেন সুজন। বিয়ে নিয়ে রিমির এ প্রতারণার রয়েছে আইনগত সমাধান। দুই. সুজিত ও শান্তা’র (ছদ্মনাম) মধ্যে রয়েছে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। হঠাৎ ঠুনকো এক বিষয় নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যায়। সুজন ফন্দি ফিকির করে একটি ভুয়া কাবিননামা তৈরি করে শান্তাকে স্ত্রী হিসেবে দাবি করে। এ নিয়ে উভয় পরিবার উদ্বিগ্নতার মধ্যে দিন কাটাতে থাকে। কিন্তু কীভাবে করবে এর আইনগত সমাধান? তিন. ছন্দা ও শহিদ (ছদ্মনাম) বিয়ে হয়নি। অথচ বিয়ে হয়েছে, এমন কথা বলে মিথ্যা প্রমাণ দেখিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মতো ঘর-সংসার করতে থাকে। একসময় ছন্দা গর্ভবতী হয়ে পড়ে। শহিদ বিয়ে অস্বীকার করে এড়িয়ে চলে। অনাগত সন্তানের ভবিষ্যত ও পিতৃ-পরিচয় নিয়

তালাক নোটিশের পরের ৯০ দিন দম্পতিদের মিটমাটের সুযোগ থাকে কতটা? -

Image
  তালাক নোটিশের পরের ৯০ দিন দম্পতিদের মিটমাটের সুযোগ থাকে কতটা? -   সাইয়েদা আক্তার বিবিসি বাংলা, ঢাকা ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে নগর-গ্রাম নির্বিশেষে ডিভোর্স বা বিবাহবিচ্ছেদের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আইন অনুযায়ী মীমাংসার জন্য ৯০ দিন সময় দেয়া হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে এই সময়ে স্বামী-স্ত্রী যারা সম্পর্কের ইতি টানতে চান, তাদের উভয় পক্ষকে এক সঙ্গে নিয়ে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের সুযোগ দেয়া। কিন্তু বাংলাদেশে এই আলাপ আলোচনার কাজটি এখনো মূলত পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং কাছের মানুষেরা করে থাকেন। পৃথিবীর অনেক দেশে এ ক্ষেত্রে মনোবিদ বা ম্যারেজ কাউন্সেলরের পেশাদার সাহায্য নিতে পারেন কোন দম্পতি। কিন্তু বাংলাদেশে পেশাদার কারো কাছ থেকে সাহায্য কমই পান বিবদমান পক্ষ দুইটি। আরও পড়তে পারেন: বিবাহবিচ্ছেদ এবং ৯০ দিন সময় বাংলাদেশে ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী তালাক দিতে চাইলে একজন ব্যক্তিকে তিন দফায় আইনি পত্র বা ডিভোর্স লেটার পাঠাতে হয়। প্রতি ৩০ দিনের ব্যবধানে একেকটি চিঠি পাঠাতে হয়। ৯০ দিনের মধ্যে কোন সমঝোতা না হলে তালাক কার্যকর হয়।

বিদেশ বা প্রবাস থেকে কিভাবে তালাক দেয়া যায় জেনে নিন

Image
  যে বিদেশ থেকে কিভাবে তালাক দেয়া যায়। আজ সে সম্পর্কেই আলোচনা করবো।  বিদেশ থেকে তালাক দেয়া খুবই ঝামেলাপূর্ণ, সময় সাপেক্ষ ও ব্যয় সাপেক্ষ ব্যাপার। যদি সম্ভব হয় তাহলে সবদেশে এসে তালাক দেয়াই ভালো। তারপরও যাদের দেশে আসা সম্ভব নয় তারা স্ত্রীকে তালাক প্রদান করতে হলে দেশে কোন নিকটাত্মীয় কিংবা বিশ্বস্ত কাউকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা প্রদান করবেন। এই  ক্ষমতাকে আমরা পাওয়ার অব এ্যাটর্নী বা আমমোক্তারনামা বলি। এটি হচ্ছে একটি আইনগত দলিল। সহজ কথায় বলতে গেলে যে দলিল দিয়ে কোনো ব্যক্তিকে অপর কোনো ব্যক্তির পক্ষে হাজির হয়ে যে সকল কার্যাবলী সম্পাদন করার ক্ষমতা দেয়া হয় তাকে আমমোক্তারনামা দলিল বলে। এ ক্ষেত্রে যাকে আমমোক্তার নিয়োগ করা হলো তিনি আপনার পক্ষে দেশে আপনার স্ত্রীকে তালাকের নোটিশ পাঠানো, সালিশ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা, তালাক রেজিষ্ট্রেশন করা ইত্যাদি কার্যাবলি সম্পাদন করবেন। বিদেশ থেকে তালাক দিতে হলে কয়েকটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন কর‍তে হয়।  প্রথমত দেশে অবস্থিত কোন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করে আইনজীবীর মাধ্যমে তালাকের নোটিশ এবং আম মোক্তারনামা প্রস্তত করতে হবে।   এরপর আমমোক্তার নামাটি এবং তালাকের নোটিশটি আপনার কাছে

যে প্রতিহিংসার সূচনা জিয়াউর রহমান করেছিলেন সেই আগুনে আজ পুড়ছে তার দল?

Image
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সবচেয়ে বড় বেনিফিশিয়ারি জিয়াউর রহমান। যার প্রমাণ তিনি নিজেই দিয়ে গেছেন, ১৯৭৯ সালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স সংযুক্ত করে। ৪ এপ্রিল ১৯৭৯ সাল। দ্বিতীয় জাতীয় সংসদে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বিল উথাপন করলেন তৎকালীন আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার আবদুস সালাম তালুকদার। সংসদে বিএনপির আসন ২০৭। আসাদুজ্জামান খানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ (মালেক) এর সংসদ সদস্য ৩৯ জন। মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ (মিজান) এর সদস্য সংখ্যা ২ জন। অন্যান্যর মধ্যে সংসদে আছেন, তৎকালীন একতা পার্টির নেতা সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত। সংসদে বিএনপির দুই তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্য। তাই সংবিধান সংশোধনী পাশ তাদের জন্য সময়ের ব্যাপার মাত্র। বিলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশসহ অনেকগুলো মানবতা বিরোধি এবং নিপীড়ন মূলক কালো আইনকে বৈধতা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংসদের বিরোধী দলের নেতা আসাদুজ্জামান খান এই বিলের তীব্র বিরোধীতা করলেন। এনিয়ে বিরোধী দলকে বক্তব্য রাখার সুযোগ দেয়া হলো না। পয়েন্ট অব অর্ডারে দাড়িয়ে একতা পার্টির সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন,‘ আজ সংখ্যা গরিষ্ঠতার জোরে আপনারা বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার রোধ করেছেন। ৭২

হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন করবেন যেভাবে (খরচসহ)

Image
    হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন করবেন যেভাবে (খরচসহ ) হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন ২০১২ এই আইনের আগে হিন্দুরা বিবাহ করলেও তার কোন আইনানুগ ভিত্তি তৈরির উপায় ছিল না। এখন অন্তত নিজেদেরকে স্বামী স্ত্রী হিসেবে প্রমাণ দেওয়ার জন্য হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন কাজে আসবে। একটা আইনি ডকুমেন্ট তৈরির পথ অন্তত তৈরি হল। আসুন কিভাবে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন করবেন, আজ সেই সম্বন্ধে জানবো। হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন ২০১২ এর ৩ ধারার ১ উপধারা  অনুসারে হিন্দু ধর্মাবলম্বী এবং হিন্দু রীতিনীতি তথা শাস্ত্র অনুসারে সম্পাদিত বিবাহ সমূহকে নিবন্ধন করা যাবে। এখানে নিবন্ধন করতেই হবে এই ধরনের বাধ্যবাধকতার পরিবর্তে বলা হয়েছে নিবন্ধন করা যাবে অর্থাৎ আপনি ইচ্ছা করলে নিবন্ধন করতে পারবেন আবার ইচ্ছা অনুযায়ী নিবন্ধন না করে থাকতে পারবে। কেননা উক্ত আইনের ৩ ধারার ২ উপধারায় বলা হয়েছে যে, ৩ ধারার ১ উপধারায় যা কিছু বলা থাকুক না কেন, কোন হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সম্পন্ন হওয়া বিয়ে এই আইনের অধীন যদি নিবন্ধন করা না হয় তাহলে উক্ত বিয়ের বৈধতা ক্ষুণ্ণ হবে না। অর্থাৎ এই আইনের ৩ ধারার ১ উপধারায় বলা হয়েছে, হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সম্পন্ন হওয়ার বিবাহ স

স্বামীকে ডিভোর্স না দিয়ে অন্যকে বিয়ে করলে আইন কি বলে?  

Image
  স্বামীকে ডিভোর্স না দিয়ে অন্যকে বিয়ে করলে আইন কি বলে।