Skip to main content

Featured post

Bangladesh Declaration of Independence: Full Analysis with Photos (1971)

Bangladesh Declaration of Independence: Full Analysis with Photos (1971) The Juridical Birth and Enduring Resonance: An Exhaustive Analysis of the Declaration of Independence of Bangladesh By Afzal Hosen Mandal Published on: April 14, 2025 Table of Contents 1. Introduction: Situating the Declaration 2. Antecedents and Catalysts 3. The Declaratory Acts 4. Intrinsic Legal Character and Constitutional Ramifications 5. Implications for Public International Law 6. Symbolism, National Identity, and Collective Memory 7. Historical Controversies and Judicial Clarification 8. Contemporary Relevance and Unfinished Legacies ...

এখানেই কি মহাকাশের শেষ?

একটা সময় ছিল যখন মনে করা হতো পৃথিবী মহাজগতের মাঝখানে অবস্থান করছে। যাকে সূর্য, গ্রহ ও বাকি উপগ্রহ পরিক্রমণ করছে। কিন্তু বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং কল্পবিজ্ঞানের উন্নতির সাহায্যে আমরা অনেক সত্যি জানতে পেরেছি। যেমন, সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে পৃথিবী এবং আমাদের সৌরমণ্ডলের বাকি সব গ্রহ।


কিন্তু মানব সভ্যতার শুরু থেকেই আকাশ এবং আকাশের তারাগুলি রহস্যই ছিল। যা শুধু অনুমানে রহস্য ভেদ করা হতো যে, এই মহাকাশে বা এই মহাবিশ্বের শেষ কোথায়? কিন্তু টেলিস্কোপ এর আবিষ্কার পৌরাণিক কথাগুলোকে অনেক বেশি যাচাই করতে পেরেছে এবং যার সাহায্যে একটি বৈজ্ঞানিক অনুমান করা যেতে পারে যে, এই মহাবিশ্বের সর্বশেষে কি রয়েছে?
তাই চলুন এই পোষ্টের মাধ্যমে যাত্রা করা যাক মহাবিশ্বের শেষ অংশে। এই যাত্রার শুরুতেই বলে রাখা ভালো, মানুষ এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র পৃথিবীতেই জীবনের উৎস খুঁজে পেয়েছে। এ ছাড়া কোন গ্রহে জীবনের উৎস মানুষের কাছে প্রমাণিত নয়। তাহলে চলুন যাত্রা শুরু করা যাক।
এই যাত্রা শুরু হবে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের উপগ্রহ চাঁদ থেকে।



যেখানে পৃথিবীর মতো কোনো কিছুই নেই। না আছে পানি, বায়ু কিংবা জীব। বিজ্ঞানীদের অনুমান আজ থেকে সাড়ে চার লক্ষ কোটি বছর আগে, মঙ্গল গ্রহ আয়তনের থিয়া নামক একটি গ্রহ পৃথিবীতে এসে ধাক্কা মারে এবং গ্রহটি ধ্বংস হয়ে যায়। এই সংঘর্ষ থেকে বের হয়ে যাওয়া পৃথিবী এবং থিয়া গ্রহের অংশ একত্রিত হয়ে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবে চাঁদের সৃষ্টি করে।
 সূর্য  এই সূর্য হলো আমাদের সৌরমণ্ডলের একমাত্র নক্ষত্র। যার তাপমাত্রার ফলেই পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব হয়েছে আর সূর্যের প্রকট মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবেই আমাদের সৌরমণ্ডলের প্রত্যেকটি গ্রহ এবং উপগ্রহ নিজের স্থানে অবস্থান করে রয়েছে আর আমাদের সূর্যের সবচেয়ে প্রথমে অবস্থান করে রয়েছে বুধ গ্রহ।



বুধ গ্রহের ভুমি কাট্রো দিয়ে ঘেরা রয়েছে। যা সম্পূর্ণ চাঁদের ভূমির মতো দেখায় যা প্রমাণ করে এই গ্রহ লক্ষ কোটি বছর ধরে মৃত অবস্থায় রয়েছে। মারিনা ১০ নামক মহাকাশযান ১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫ সালের মধ্যে তিনবার এই গ্রহে যাত্রা করেছে। ২০০৪ সালে “মেসেঞ্জার প্রো বি” কে নাসা এই গ্রহের উদ্দেশ্যে ছেড়ে ছিল। এই মহাকাশযান বুধ গ্রহের হাই কোয়ালিটি ইমেজ মানুষের কাছে পাঠায় এবং তার থেকেই বুধ গ্রহের ৫০% মানচিত্র বানিয়ে ফেলেছে বিজ্ঞানীরা। যেহেতু বুধ গ্রহ সূর্যের অনেক কাছে অবস্থিত তাই বুধ গ্রহের বাকি ৫০% অতি উজ্জ্বল হওয়ায় ছবি তোলা সম্ভব হয়নি মেসেঞ্জার প্রো বি মহাকাশ যানের কাছে।
আর এর আগেই আসে শুক্র গ্রহ যার আকার এবং প্রকৃতি অনেকটাই পৃথিবীর মতো না। শুক্র গ্রহ এসিডের মোটা মেঘে ঢাকা যে কারণে পৃথিবী থেকে এই গ্রহের ভূমির কোন অংশ দেখা যায় না।
কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানতে সক্ষম হয়েছে এই গ্রহের ভূমিতে রয়েছে অসংখ্য আগ্নেয়গিরি। যার সংখ্যা অনেক বেশি। প্রতি ১০০ কিলোমিটার এর মধ্যে ১৫০ টিরও বেশি আগ্নেয়গিরি রয়েছে শুক্র গ্রহের ভুমিতে।
বিজ্ঞানীদের মতে লক্ষ কোটি বছর আগে শুক্র গ্রহতেও পানি ছিল। সময়ের সাথে সাথে তা বাষ্প হয়ে উবে গেছে। যা কিনা একটি আলাদা রকমের গ্রীন হাউস এফেক্ট এর সৃষ্টি করে। যদিও এই গ্রহের উপরে মোটা মেঘের আবরণ থাকলেও কখনো এই গ্রহের মাটিতে বৃষ্টি পড়ে না। কিন্তু এখানে বৃষ্টি হয়। যা কিনা মেঘের দ্বিতীয় স্তরে ভূমি থেকে ২৫ কিলোমিটার উপরে পৌঁছাতে পৌঁছাতে বাষ্প হয়ে উবে যায়। শুক্র গ্রহে কোন প্রকার জীবন কিংবা জীব নেই। কিন্তু, শুক্র গ্রহের প্রথম স্তর এবং দ্বিতীয় স্তরে মেঘের অন্তর্বর্তী স্থানে জীবের জন্ম নেয়া সম্ভব। অর্থাৎ শুক্র এখনো কোন প্রাণীর জন্ম দিতে পারে।
এবার আমাদের যাত্রা মঙ্গল গ্রহে। প্রত্যেক মঙ্গল অভিযানের ফলস্বরূপ বা মহাকাশযানের প্রাপ্ত ইনফরমেশন থেকে এটা বলা সম্ভব যে, পৃথিবীর পরে মঙ্গল গ্রহ এমন যেখানে জীবের সম্ভাবনা থাকতে পারে আর না চাইলেও মানুষ মঙ্গল কে দ্বিতীয় পৃথিবী বানাতে পারবে। তাই মানুষের শুধু প্রয়োজন স্বল্প খরচে মঙ্গল যাত্রার ব্যবস্থা আর মঙ্গলের আগে অবস্থিত “Astroyed Belt”। যেটা মঙ্গল এবং জুপিটার এর মাঝ বরাবর থেকে সূর্যকে পরিক্রমণ করে চলেছে।
তার পরেই আসে আমাদের সৌরমণ্ডলের সবচেয়ে বড় গ্রহ জুপিটার মানে বৃহস্পতি গ্রহ। চারটি বড় উপগ্রহ এবং ১২ টি ছোট উপগ্রহ নিয়ে জুপিটার নিজে একটি সোলার সিস্টেম এর মত। আমাদের এই সৌরজগতের প্রত্যেকটি গ্রহের ভার কে যোগ করলেও জুপিটার বা বৃহস্পতি গ্রহের ভারের সমান হবে না। এই গ্রহের মাঝবরাবর রয়েছে “Great Red Spot” বা অতি বড় লাল ছাপ। ভয়ঙ্কর রকমের বড় ঝড় থেকে এটির সৃষ্টি হয়েছে। শুধু এই চিহ্ন টুকুই পৃথিবী থেকে প্রায় তিন গুণ বড়। আনুমানিক শেষ ৩৫০ বছর ধরে এই ঝড় বয়ে চলেছে বৃহস্পতির সেই স্থানে।
আমাদের পরবর্তী যাত্রা হল শনি গ্রহ। যা কিনা একটি গোলাকার বলয় দিয়ে ঘেরা। যা দেখতেও অসম্ভব সুন্দর। এই বলয় টি বরফের সাথে মিলে তৈরি হয়েছে এবং শনি গ্রহের মাঝ বরাবর ভূমির উপর লক্ষ কোটি কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত। ৬২ টি উপগ্রহ শনি গ্রহকে প্রদক্ষিণ করে যায় যার মধ্যে সবচেয়ে বড় উপগ্রহ টি হল “টাইটান” যা আমাদের সৌরমণ্ডলের একমাত্র উপগ্রহ যা কিনা বায়ুমণ্ডল কে আটকে রাখে।
এর আগে অবস্থিত ইউরেনাস এবং নেপচুন যা আমাদের সৌরমণ্ডলের সবচেয়ে বাইরের গ্রহ। আমাদের পূর্বপুরুষেরা এর অস্তিত্বও জানতো না। টেলিস্কোপ আবিষ্কার হওয়ার পরেই জানা সম্ভব হয়েছে। এর সামনে রয়েছে কুইপার বেল্ট। যা আগের এসট্রোয়েড বেল্ট থেকে ২০ গুন চওড়া এবং ২০০ গুন বিস্তৃত। যেখানে পরিস্থিতির অনুমান করতে হলে অনুমান করুন বরফের জগতে ভেসে বেড়াচ্ছে অসংখ্য এসট্রোয়েড আর এর মধ্যেই ভেসে বেড়াচ্ছে আমাদের প্লুটো গ্রহ।
আর এর আগেই রয়েছে মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় মহাকাশযান যা নিজের ৪০ বছরের যাত্রা পূরণ করে আমাদের সৌরমণ্ডলের বাইরে চলে গেছে। এই মহাকাশ যানটি এমন এক যান যা এই পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি তথ্য মানবজাতিকে দিয়েছে।
এখন আমরা এগোতে এগোতে আমাদের সৌর মন্ডল কে প্রায় ছেড়ে চলে এসেছি যেখান থেকে সূর্য একটি ছোট তারার মত দেখাচ্ছে। এখানে সূর্যের আলো আসতে প্রায় এক বছর লেগে যায়। তা সত্ত্বেও এই স্থানে রয়েছে সূর্যের গ্রাভিটি। কোটি কোটি ধূমকেতু। সূর্যের টানে এখানে আজ অবস্থান করে রয়েছে। অসংখ্য ধূমকেতুর মেঘ আমাদের এই সূর্যকে ঘিরে রেখেছে যাকে আমরা বলি, “Oort Cloud”। এটা এমন ধূমকেতুর বেড়া যেখানে একটি ধূমকেতুর থেকে অন্য আরেকটি ধূমকেতুর দূরত্ব কয়েক কোটি কিলোমিটার 
কিন্তু Oort Cloud সত্যিই আছে কিনা তার যথেষ্ট প্রমাণ বিজ্ঞানীদের কাছে নেই। বিজ্ঞানীদের মতে এই মেঘ সৌরমণ্ডলের মাধ্যাকর্ষণ এর শেষ সীমায় অবস্থিত। পরে আমাদের সূর্যের কোন মাধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে না বললেই চলে। কিন্তু প্রশ্ন হল আমাদের সৌরমণ্ডলের আগে কি আছে? নাকি এখানেই মহাবিশ্বের শেষ হয়ে যায়? উত্তরটা এক কথায় বলতে হলে, এটাই বলতে হয় যে যাত্রা মাত্র শুরু হোল।
এবার শুরু হবে রোমাঞ্চকর যাত্রা। আমরা এখন যাত্রা করছি এমন একটি অন্ধকার স্থান থেকে যেখানে শুধুমাত্র অন্ধকার আর অন্ধকার। এতটাই অন্ধকার যে মানুষের চোখে এখানে কোন কিছুই দেখা সম্ভব না।
কিন্তু এক বিশেষ চশমার মাধ্যমে আমরা এখানে দেখতে পারবো। যেখানে কিনা অসম্ভব বিচিত্র অনেক ধরনের বস্তুর মধ্যে দেখতে পাবো Rouge Planet কে। এই প্লানেট হল এমন একটি গ্রহ যার কোন সৌরমন্ডল নেই। যারা এই অন্ধকারে এলোপাতাড়ি ঘুরে বেড়ায়। নিজেদের কোন নক্ষত্র না থাকায় গ্রহ গুলো বরফের হলেও বিজ্ঞানীদের অনুমান এদের নিচে রয়েছে পানি। এখন এগোতে এগোতে চলে এসেছি আমাদের গ্যালাক্সি, মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির বাইরে। যেখান থেকে আমরা অসংখ্য তারা কে দেখতে পারি। আসলে প্রত্যেকটি তারা নক্ষত্র। অর্থাৎ আমাদের সূর্যের মতো অথবা আমাদের সৌরমণ্ডলের মতোই রয়েছে প্রত্যেকটি নক্ষত্রের সৌরমন্ডল আর আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কোনো একটি অংশে রয়েছে আমাদের সৌর মন্ডল। যা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্র থেকে কিংবা ব্ল্যাক হোল থেকে ৩০ হাজার আলোকবর্ষ দূরে। তবে অনেকের ধারণা আমাদের মহাবিশ্বের শেষ এখানে। কিন্তু আসলে না। যেমন, আমাদের প্রত্যেকেরই প্রতিবেশী আছে তেমন মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিরও প্রতিবেশী আছে।
যেমন অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি। আজ থেকে চার লক্ষ কোটি বছর পরে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি ও অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির দূরত্ব হবে 0। মানে তারা একে অপরের সাথে একটি সংঘর্ষ করে নতুন একটি গ্যালাক্সির তৈরি করবে। আর এমনই লক্ষ লক্ষ গ্যালাক্সি মিলে একটি লোকাল গ্রুপ তৈরি করবে। যেমন আমাদের প্রত্যেকেরই একটি করে এলাকা থাকে। তখন লোকাল গ্রুপটিকেও গ্যালাক্সির এলাকা বলা যেতে পারে। কিন্তু একটি লোকাল গ্রুপে এত বেশি গ্যালাক্সি থাকে যে আমরা একটি এলাকায় একটি অচেনা বাড়ি কে খুঁজে পেলেও এই গ্রুপে নিজেদের গ্যালাক্সি কে খুঁজে পাবো না।
এটা ভেবেই যদি আপনি অবাক হন তাহলে শুনুন এরকমই লক্ষ লক্ষ লোকাল গ্রুপ মিলে একটি সুপার ক্লিজার তৈরি করে এবং একটি সুপার ক্লিজারে থাকে লক্ষ লক্ষ লকাল গ্রুপ। আর এসব সুপার ক্লিজার এর বাইরে থেকে আপনারা যে ছোট ছোট নক্ষত্র গুলো দেখবেন তা হল এক একটি গ্যালাক্সি। যদি এতেও অবাক হন তবে বলে রাখি এসব সুপার ক্লিজার আমাদের ব্রহ্মাণ্ডের একটি ক্ষুদ্র অংশ।
আনুমানিক এই ব্রহ্মাণ্ডে প্রায় এক কোটি সুপার ক্লিজার আছে। আর এখানেই বিজ্ঞানীদের অনুমান বা কল্পবিজ্ঞানের বিশ্বব্রহ্মাণ্ড শেষ হয়ে যায় যাকে অবজারভেবল ইউনিভার্স বলা হয়। তবে আমাদের যাত্রা এখনো শেষ হয়নি কারণ, অনেকেই এর চেয়েও বেশি অনুমান করেছে। যাদের মতে আমাদের ব্রহ্মাণ্ডের মতোই আরো অসংখ্য ব্রহ্মাণ্ড পানির ফোটার মত এক বিশাল সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে যার কোন শেষ সীমা নেই। অর্থাৎ তাদের কথায় বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোন শেষ নেই।
দুই বা তার বেশি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে মাল্টিভার্স বলা হয়। কিন্তু এটা শুধুই অনুমান। অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা একটি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে বিশ্বাস রাখে। এবার একটুখানি ভেবে দেখুন, যাত্রার শুরুটা কোথা থেকে হয়েছিল?
আর আপনি এখন কোথায় আছেন? যদি ভাবতে পারেন তাহলে এটুকু তো ধারনা করতেই পারেন মানুষের অস্তিত্ব অতি ক্ষুদ্র। আমাদের মত মহাবিশ্বে কতগুলো গ্রহ হতে পারে তার কোনো ধারণাই আমাদের নেই। তবুও আমরা আমাদের নিজেদের অস্তিত্ব রেখে যেতে পারি আমাদের একতা এবং আমাদের সাফল্যতার মাধ্যমে। মহাকাশযানতো তৈরি করেছে মানুষই, কোন পশু পাখি তো নয়।
যেটা আরো দ্রুত এবং অগ্রগতির সাথে হবে যদি সারা পৃথিবীর মানুষ একত্রিত হতে পারে। তাই বলব আমরা প্রত্যেকেই মানুষ যারা কিনা একে অপরের উপর নির্ভরশীল। এই পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী মানুষ বিল গেটসও এই মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একজন মানুষ তাই কেউ বড় নয় কেউ ছোট নয় আমরা সবাই সমান।

Comments

Popular posts from this blog

Ahmedabad Satyagraha in Gujarat (1918)

Ahmedabad Satyagraha in Gujarat (1918) Introduction The Ahmedabad Satyagraha of 1918 marks a significant chapter in India's struggle for independence. It was a labor strike initiated by the mill workers in Ahmedabad, Gujarat, demanding an increase in wages. The strike was not just a protest against economic injustice, but it also symbolized the fight against oppressive colonial rule. The term 'Satyagraha' was coined by Mahatma Gandhi, which translates to 'insistence on truth' or 'soul force'. It was a method of non-violent resistance, and the Ahmedabad Satyagraha was one of the early instances where this method was employed in the Indian independence movement. The Satyagraha in Ahmedabad was a turning point as it marked the beginning of Gandhi's active involvement in Indian politics. It was here that Gandhi first introduced his methodology of peaceful resistance and negotiation as a means to achieve political and social change. The event holds histori...

অধ্যায় 2: বাংলায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন

বাংলায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন বাংলায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন সুচিপত্র ভূমিকা পলাশীর যুদ্ধ (১৭৫৭) ব্রিটিশ শাসনের প্রাথমিক বছরগুলি (1757-1857) 1857 সালের বিদ্রোহ এবং এর প্রভাব প্রয়াত ঔপনিবেশিক সময়কাল (1858-1947) বঙ্গভঙ্গ (1905) ব্রিটিশ শাসনের অবসান এবং ভারত বিভাজন (1947) উপসংহার বাংলায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন (1757-1947) পরিচয় বাংলায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন 1757 থেকে 1947 সাল পর্যন্ত প্রায় দুই শতাব্দী বিস্তৃত ছিল। এই সময়কালে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন দেখা যায় যা এই অঞ্চলে স্থায়ী প্রভাব ফেলে। বাংলার ইতিহাসের জটিলতা এবং ঔপনিবেশিকতার বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে এর স্থানকে উপলব্ধি করার জন্য এই ঐতিহাসিক যুগকে বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ ...

ভাড়াটিয়া-ভাড়াদার আইনের জটিলতা পার হওয়া: ভাড়াটিয়াদের জন্য একটি গাইড

ভাড়াটিয়া-ভাড়াদার আইনের জটিলতা পার হওয়া: ভাড়াটিয়াদের জন্য একটি গাইড ভাড়াটিয়া-ভাড়াদার আইনের জটিলতা পার হওয়া: ভাড়াটিয়াদের জন্য একটি গাইড সূচিপত্র ভূমিকা অধ্যায় 1: ভাড়াটিয়া হিসেবে আপনার অধিকার ও দায়িত্ব বুঝুন অধ্যায় 2: বহিষ্করণ ও ভাড়াদারি শেষ অধ্যায় 3: ভাড়া ও নিরাপত্তা জমা অধ্যায় 4: রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত অধ্যায় 5: আফজাল অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস কীভাবে ভাড়াটিয়া পরামর্শ দিতে পারে উপসংহার অতিরিক্ত সংস্থান যোগাযোগের তথ্য ভূমিকা ভাড়াটিয়া-ভাড়াদার আইন বুঝতে ভাড়াটিয়াদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সম্পূর্ণ গাইডের উদ্দেশ্য হচ্ছে ভাড়াটিয়াদের তাদের সম্পত্তি পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা। আপনি একজন অভিজ্ঞ ভাড়াটিয়া হোক বা শুরু করছেন, এই নিবন্ধটি আপনাকে আপনার অধিকার ও দায়িত্ব, বহিষ্করণ প্রক্রিয়া, ভাড়া ও নিরাপত্তা জমা, রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত, এবং আফজাল অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস কীভাবে বিশেষজ্ঞ আইনি পরামর্শ দিতে পারে তা ব...