Skip to main content

Posts

ভ্লাদিমির জেলেনস্কি

ইউক্রেনের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি শপথ নেয়ার অনুষ্ঠানে শিশুর মতো সত্য কিন্তু দারুণ এক বিচক্ষণ কথা বলেছেন। "নিজের যোগ্যতায় আমি প্রেসিডেন্ট হইনি; বরং প্রেসিডেন্ট হয়েছি- পূর্ববর্তী শাসকের অযোগ্যতায়।" এরপর তিনি সবাইকে বলেন- একজন প্রধান শিক্ষকের কাজ যেমন #স্কুল পরিচালনা করা তেমনি আমারও কাজ- রাষ্ট্র পরিচালনা করা; সুতরাং আমার ছবি অফিসের দেয়ালে দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখার কোনো দরকার নেই। আপনজনের ছবি লাগান; মন ভালো থাকলে কাজেও আনন্দ পাবেন। আমি আমার অফিসে আমার শিশুর ছবি লাগাবো।আপনারাও আপনাদের অফিসে শিশুর ছবি লাগান, মাতা-পিতার ছবি লাগান। আর যেকোনো কাজ করার আগে তাদের দিকে একবার তাকান। এসব মানুষের #ছবি সামনে রেখে কেউ কোনো বাজে কাজ করতে পারেনা। আমাদের দেশে কি এসব #কল্পনা করা যায়!! #Bangladesh

সংকলিত গল্প

এক গ্রামে একজন #কৃষক ছিলেন.. তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন। একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে; কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। #মাখন গুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল, যার প্রত্যেকটির  ওজন ছিল ১ কেজি করে।  শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখন গুলো দিয়ে পরিবর্তে চা  চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন। আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোল গুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময় ভাবলেন মাখনের #ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার #পরীক্ষা করে দেখা যাক। মাখনের রোল গুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের #ওজন আসলে ১ কেজি নয়; তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে। পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে যখন মাখন #বিক্রি করতে গেলেন দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলতে লাগলেন 'বেরিয়ে যাও আমার #দোকান থেকে. এবার থেকে কোনো  বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যাবসা করব না, আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না; ৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার...

ইভটিজিং

ইভটিজিংও একটা আর্ট। এই আর্টের সাথে পরিচিত মেয়েদের অনেকের সাথেই আমার কথা হয়েছে, তাদের অনেকে ইভটিজিং উপভোগও যে করে সেটা কিন্তু ইভটিজার জানেই না। সাজুগুজু করে বের হলে কোন স্মার্ট ছেলে যদি ভাল মতো না তাকায় তাহলে কিছু মেয়ে কিন্তু বিরক্তও হয়। তবে মেয়েরা চায় সুন্দর ও মার্জিত ইভটিজার। রাস্তায় কোনো মেয়েকে দেখে যদি “বাহ খুব #সুন্দর তো” বলে ফেলেন- মেয়েটা যদি আপনাকে ভাল জানে তাহলে তা ইভটিজিং না; বিরক্ত হলে সেটা #ইভটিজিং । যাই হোক ইভটিজারদের সাথেই মেয়েরা প্রেম করে। প্রেমে পড়ার আগে মেয়েরা ইভটিজারের আর্টগুলোকে নিয়ে বান্ধবীর সাথে হাসাহাসিও করে। গোমরামুখি ভদ্র হাম্বলের সাথে আর যাই হোক #প্রেম চলে না। এত কিছু বলার মূল কারন একটা- “ইভটিজিং” নামে বাংলা ছায়াছবির  রাস্তায় পোস্টার দেখলাম। আমার স্ট্যাটাস এবং এই ছায়াছবি উভয়ই বখাটেদের উত্তক্ত্য করার মাত্রা বাড়াইবে- এ ব্যাপারে সন্দেহ নাই।

ভালোবাসা রং বদলায়..!

সুবর্ণা মুস্তফার সাথে একবার হুমায়ুন ফরিদীর প্রচণ্ড ঝগড়া হলো, রাগ করে সুবর্ণা অন্য রুমে গিয়ে দরজা আটকে শুয়ে পড়লেন। সুবর্ণা সকালে উঠে দরজা খুলে দেখেন, যেই রুমে ঝগড়া হয়েছিল, সেই রুমের মেঝে থেকে ছাদের দেয়াল পর্যন্ত একটি কথাই লিখে পুরো রুমকে ভরে ফেলা হয়েছে, কথাটি হল- 'সুবর্ণা, আমি তোমাকে ভালোবাসি'| এতো ভালোবাসাও তাদের বিচ্ছেদ ঠেকাতে পারেনি, ২০০৮ সালে ডিভোর্স হয়। কারণ ভালোবাসা রং বদলায়..! জীবনানন্দ দাশ লিখেছিলেন- 'প্রেম ধীরে মুছে যায়; নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়।' এই জীবনানন্দকে একবার দেখেই বিয়ের পিঁড়িতে বসে লাবণ্যপ্রভা। সাহিত্যের ছায়া থেকে একশ হাত দূরে থেকেও সাহিত্যের ইতিহাসে উজ্জ্বলতম নক্ষত্র এই লাবণ্য। সেও কিছুকাল পরে টের পায় তার স্বাধীনতা হারিয়ে যাচ্ছে। মুক্তির জন্য ছটফট করতে থাকে। দুর্বিষহ হয়ে উঠে দুজনের জীবন। প্রেম সত্যি একসময় মুছে যায়। গুলতেকিন নামের ক্লাস টেনের সেই কিশোরী হুমায়ুনের প্রেমে অন্ধ হয়ে বিয়ে করে ফেলে। বিয়ের পরে সে জানতে পারে যে লেখক হুমায়ুন আহমেদ মানুষ হিসেবে খুবই সাধারণ। বাস্তব জীবনে সে চাঁদের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকে না, কবিতা আওড়ায় না।...

স্টিভ জবস with subtitles stanford commencement

স্টিভ জবস বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ও অ্যানিমেশন স্টুডিও পিক্সারের (টয় স্টোরি, ফাইন্ডিং নিমো, মনস্টার ইনকরপোরেটেড, ওয়াল-ই, আপ-এর মতো অসাধারণ অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন স্টিভ জবস। সে বছর ১২ জুন এক ঝাঁক তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীর সেই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যে ভাষণটি তিনি দিয়েছিলেন, সেটি সত্যিই অসাধারণ।  ভাষান্তর সিমু নাসের  প্রথমেই একটা সত্য কথা বলে নিই। আমি কখনোই বিশ্ববিদ্যালয় পাস করিনি। তাই সমাবর্তন জিনিসটাতেও আমার কখনো কোনো দিন উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। এর চেয়ে বড় সত্য কথা হলো, আজকেই কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান সবচেয়ে কাছে থেকে দেখছি আমি। তাই বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে নিজেকে অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করছি। কোনো কথার ফুলঝুরি নয় আজ, স্রেফ তিনটা গল্প বলব আমি তোমাদের। এর বাইরে কিছু নয়। আমার প্রথম গল্পটি কিছু বিচ্ছিন্ন বিন্দুকে এক সুতায় বেঁধে ফেলার গল্প। ভর্তি হওয়ার ...

এখানেই কি মহাকাশের শেষ?

একটা সময় ছিল যখন মনে করা হতো পৃথিবী মহাজগতের মাঝখানে অবস্থান করছে। যাকে সূর্য, গ্রহ ও বাকি উপগ্রহ পরিক্রমণ করছে। কিন্তু বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং কল্পবিজ্ঞানের উন্নতির সাহায্যে আমরা অনেক সত্যি জানতে পেরেছি। যেমন, সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে পৃথিবী এবং আমাদের সৌরমণ্ডলের বাকি সব গ্রহ। কিন্তু মানব সভ্যতার শুরু থেকেই আকাশ এবং আকাশের তারাগুলি রহস্যই ছিল। যা শুধু অনুমানে রহস্য ভেদ করা হতো যে, এই মহাকাশে বা এই মহাবিশ্বের শেষ কোথায়? কিন্তু টেলিস্কোপ এর আবিষ্কার পৌরাণিক কথাগুলোকে অনেক বেশি যাচাই করতে পেরেছে এবং যার সাহায্যে একটি বৈজ্ঞানিক অনুমান করা যেতে পারে যে, এই মহাবিশ্বের সর্বশেষে কি রয়েছে? তাই চলুন এই পোষ্টের মাধ্যমে যাত্রা করা যাক মহাবিশ্বের শেষ অংশে। এই যাত্রার শুরুতেই বলে রাখা ভালো, মানুষ এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র পৃথিবীতেই জীবনের উৎস খুঁজে পেয়েছে। এ ছাড়া কোন গ্রহে জীবনের উৎস মানুষের কাছে প্রমাণিত নয়। তাহলে চলুন যাত্রা শুরু করা যাক। এই যাত্রা শুরু হবে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের উপগ্রহ চাঁদ থেকে। যেখানে পৃথিবীর মতো কোনো কিছুই নেই। না আছে পানি, বায়ু কিংবা জীব। বিজ্ঞানীদের...

সঠিক কথা

ক্ষমতা এমন এক শক্তি, তুমি যতই শক্ত হওনা কেন,  সময় ও পরিস্থিতি তোমাকে  দ্বিখণ্ডিত করে ছাড়বে।

কাশ্মীরীদের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করলো ভারত

ভারতের কাশ্মীর রাজ্যের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। সেইসঙ্গে স্বায়ত্বশাসিত এই রাজ্যটি ভেঙ্গে 'জম্মু-কাশ্মীর' এবং 'লাদাখ' নামে আলাদা দুটি 'ইউনিয়ন টেরিটোরি' বা 'কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল' গঠনের প্রস্তাবও দেয়া হয়েছে। কাশ্মীর ইস্যুতে গেল কয়েক দিন ধরে চলা চরম উত্তেজনার মধ্যেই সোমবার স্থানীয় সময় সকালে ভারতীয় পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার অধিবেশন শুরু হয়। এরপরই সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলুপ্তির ঘোষণা দেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পড়ে শোনান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের এ সংক্রান্ত একটি আদেশ। এসময়, তুমুল প্রতিবাদে ফেটে পড়েন বিরোধীরা। ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত হওয়ার কারণে নিজস্ব সংবিধান, সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতাসহ জম্মু কাশ্মীরের জনগণকে দেয়া বিশেষ মর্যাদা বাতিল হলো। এর আগে, চরম উত্তেজনার মধ্যেই জম্মু কাশ্মীরে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা।

কেমন লাগবে

💟💟 কেমন লাগবে, যদি দেখেন রাতের দুইটাতে অদ্ভুত কালোমেঘে ছেয়ে গেছে পুরো ঘর। এতোটাই ঘনো এ মেঘ যে ফ্ল্যাশ লাইটের আলোতে ঘরের ভেতরে একজন অন্যজনকেই, ঠিক ভালো মতোন দেখতে পাচ্ছেন না। একটু কল্পনা করুন তো। . প্রচণ্ড ঝড়ো হাওয়ায় দুলছে, এক দিককার বাঁশের বেড়া আর সেখান দিয়ে করুণ শীষ বাজায় ঢুকছে ঠাণ্ডা বাতাস। বাতাসের সাথে, যুদ্ধে পরাজিত হয়ে নিস্তেজে পড়ে রয়েছে, প্রজ্জলিত থাকা মোমবাতি দুইটি। সে কী যে ভয়ংকর এক রাত। . এবং এই সকল কিছুই যদি হয় সমুদ্রপৃষ্ঠের থেকে ৩,২৩৫ফুট উচ্চতার কোন পাহাড়ের চূড়াতে কোন একটা টিনের চৌচালার ঘর অথবা বাঁশের বেড়ায় ছাওনি দেয়া কোন ঘর বিশেষে। যাকে ভালোবেসে পাহাড়িরা ডাকে—জুমঘর—নামে। . এমন ভয়ংকর সুন্দর রাত পার করতে চাইলে এই বর্ষাতেই চলুন কেওকারাডংয়ের চূড়াতে জুমঘরে। একেক জনে দুই তিনটা করে কম্বল গায়ে জড়ায়ে রাত জাগবেন। আর শেষ রাতে, বাতাসে ঘরভাঙা আতঙ্কে ব্যাগ নিয়ে ছুটবেন নিরাপদ আশ্রয়ে। . এ আপনার জিবনের মোষ্ট মেমোরেবল নাইট। যে রাত রোমাঞ্চে আর অ্যডভেঞ্চারে ভরা। যে রাতের কথা কখনো ভুলতে পারবেন না। এবং আফসোস করবেন এ ভেবে, জীবনে আরেকবার যদি এমোন একটা রাত আসতো। ....

মনোহরদী উপজেলা

মনোহরদী উপজেলা নরসিংদী জেলার একটি উপজেলা মনোহরদী উপজেলা   বাংলাদেশের   নরসিংদী জেলার   একটি প্রশাসনিক এলাকা। অ বস্থান ও আয়তন এ ই   উপজেলার   উত্তরে   কিশোরগঞ্জের   পাকুন্দিয়া   ও   কটিয়াদি উপজেলা , পূর্বে   বেলাবো উপজেলা , দক্ষিণে   শিবপুর উপজেলা   এবং পশ্চিমে   গাজীপুরের   কাপাসিয়া উপজেলা । ইতিহাস ওয়ারী বটেশ্বর সভ্যতার পরে অযোদ্ধার রামচন্দ্রের কিছু অনুসারী রায়পুর এলাকায় বসতি স্থাপন করে। তারপর চন্ডীপাড়ায় চন্ডী রাজা বসতি স্থাপন করেন। জনশ্রুতি রয়েছে কৃষ্ণের অনুসারীগণ কৃষ্ণপুরে বসতি স্থাপন করেন। ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থানের আর্যকর্তৃক বিতারিত অনার্যদের আশ্রয় স্থল হয় মনোহরদী। এখানকার সংস্কৃতি গড়ে উঠে রাম, শ্রীকৃষ্ণ ও বৈদিক সংস্কৃতির দ্বারা; এক কথায় বলা চলে ধর্মভিত্তিক। চন্ডী রাজা শাহইরান কর্তৃক পরাজিত হলে এখানে ইসলাম ধর্মের উম্মেষ ঘটে। পরবর্তীতে জৈনপুরের কেরামত আলী ও হাজী শরীয়ত উল্লাহর মাধ্যমে মুসলিম পূর্নজাগরের সংস্কৃতির চালু হয়। মনোহরদী থানা প্রতিষ্টিত হয় ১৯০৪ সালে। ১৯০৪...