অনলাইন শপিং এ অনিয়মের বিরুদ্ধে আইনগত প্রতিকার | Legal Remedy against online shopping related problems in Bangladesh



 সারা বিশ্বে তথ্য-প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান প্রসারের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ই-কমার্স ব্যবসা, পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। ইক্যাবের মতে বর্তমানে দেশের সাড়ে সাতশোর অধিক প্রতিষ্ঠান ই-কমার্স ব্যবসায়ের সাথে জড়িত রয়েছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আট হাজারেরো বেশি সক্রিয় ই-কমার্স পেজ রয়েছে। গত প্রায় তিন বছর ধরে প্রতিবছর দ্বিগুন হচ্ছে এই ব্যবসায়ের প্রবৃদ্ধি। ই-ক্যাব (ই-কমার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ) এর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে বর্তমানে ই-কমার্স খাতে আর্থিক লেনদেনের পরিমাণ প্রতিমাসে প্রায় সাতশো কোটি টাকা বা বছরে আটহাজার কোটি টাকার বেশি। তবে বিশ্বের অন্যান্ন উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং ব্যবসায়িরা এই ক্ষেত্রে যথাযত ব্যবসায়ীক দক্ষতার পরিচয় দিতে পারছেন না এবং প্রথাগত ব্যবসায়ের মত এই ব্যবসায়ের ক্ষেত্রেও নানা ধরনের অনিয়ম ও জটিলতা দেখা দিয়ে থাকে। আমি এই আর্টিকেলে মাধ্যমে বাংলাদেশে অনলাইন শপিং এবং ই-কমার্স ব্যবসায়ের ফলে উদ্ভূদ্ধ নানা ধরনের অনিয়ম এবং সমস্যার প্রতিকার দেশে বিদ্যমান ও প্রচলিত কোন কোন আইনসমূহের মাধ্যমে পাওয়া যায় তা তুলে ধরব।

বাংলাদেশে অনলাইন শপিং এ অনিয়মের বিরুদ্ধে আইনগত প্রতিকার

অনলাইন শপিং এ ক্রেতা এবং বিক্রেতার অধিকার রক্ষার জন্য দেশে বিদ্যামান আইন সমূহ হল চুক্তি আইন-১৮৭২, বাংলাদেশ দন্ড বীধি-১৮৬০, স্টান্ডার্ড অফ ওয়েট এন্ড মেজারমেন্ট এ্যক্ট-১৯৮২, বাংলদেশ স্টার্ন্ডাড টেস্টিং অধ্যাদেশ-১৯৮৫, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯, ট্রেড মার্ক আইন-২০০৯, ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট-২০১৮ ইত্যাদি আইনগুলো প্রয়োগ করে বাংলাদেশে অনলাইন শপিং সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর আইনগত প্রতিকার পাওয়া যায়।

চুক্তি আইন-১৮৭২

­­­­­­­­­­­­ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে চুক্তির মাধ্যমেই সাধারণত অনলাইনে কেনা বেচা হয়ে থাকে এবং এ ক্ষেত্রে প্রথাগত চুক্তির শর্ত গুলোই প্রযোজ্য হয় কিন্তু একটু জটিল ভাবে। যেমন অনলাইন শপিং এ ক্রেতা এবং বিক্রেতা সাধারণত কেউ কাউকে চিনেনা বা কারো সাথে কারো দেখাও হয় না, অনেক সময় ক্রেতা এবং বিক্রেতা দুইজন পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন দুইটি দেশে বসে লেনদেন করে। অনলাইন শপিং এ সাধারণত একটি ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পন্যের বিবরণ, ছবি এবং মূল্য দেওয়া থাকে এবং একজন ক্রেতা যখন ওই ওয়েবসাইটের প্রদত্ত শর্তাবালিতে সম্মত হয় অর্থাৎ (I agree) বাটনে ক্লিক করে তখনি তারা একটি চুক্তির অংশ হয়ে যায় এবং যখন কোন এক পক্ষ তার চুক্তিতে উল্লেখিত দায়িত্ব পালন করতে ব্যার্থ হয় তখনই চুক্তির শর্ত ভঙ্গ হয়। চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করা হলে ক্ষতিপূরণ দাবী করা যেতে পারে। যদিও ১৮৭২ সালে প্রণীত চুক্তি আইনে “অনলাইন শপিং” নামে কোন শব্দ খুজে পাওয়া যায় না তথাপি অনলাইন শপিং এর ফলে সৃষ্ট কোন বিবাদ বা সমস্যার সমাধানে এই আইনের প্রয়োগ করা যাবে।

বাংলাদেশ দন্ডবিধী-১৮৬০

অনেক সময় দেখা যায় বিক্রেতারা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে ক্রেতাদের সাথে প্রতারণা করে পন্য বিক্রি করে।

অনেক সময় বিক্রেতারা ক্রেতাদের পন্য পরিমানে কম দেয়, তার পন্য পরিমাপের সময় নকল বা ত্রুতিপূর্ন দাড়িপাল্লা ব্যাবহার করে। পন্য বিক্রয় করার সময় নকল ওজন করার সরঞ্জাম ব্যবহার করা এবং এগুলো নিজের অধিকারে রাখার ফলে জেল এবং জরিমানা উভয়ই হতে পারে। এই সকল আইনগুলো অনলাইন-শপিং এর ক্ষেত্রেও সমান ভাবে প্রোযোজ্য হবে।

সেল অফ গুডস্‌ এ্যক্ট-১৯৩০

১৯৩০ সালের সেল অফ গুডস এ্যক্ট এর কিছু নিদৃষ্ট বৈশিষ্ট আছে যেমন কোন পন্যের মালিকানা পরিবর্তন, পণ্যের অধিকার হস্তান্তর এবং ক্রেতা এবং বিক্রেতার দায়িত্ব, চুক্তি ভঙ্গ করলে কি ধরনের প্রতিকার পাওয়া যাবে। এছাড়া সেল অফ গুডস্‌ এ্যাক্ট এর আওতায় কোন পন্য ক্রয় বা বিক্রয় এর শর্ত সমূহ এবং ওয়ারেন্টি সম্পর্কে বলা আছে।

এর আইনের উদার ব্যাখার মাধ্যমে অনলাইন শপিং এর ফলে সৃষ্ট নিদৃষ্ট কিছু সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। এই আইন অনূসারে বিক্রেতা যদি ক্রেতা কে যে পরিমান পন্য ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল তার থেকে কম দেয় তাহলে তাহলে ক্রেতার অধিকার আছে ওই পণ্যটি প্রত্যাখান করার। এছাড়া বিক্রেতা যদি অবহেলা করে এমনকি ভূলবশত কোন পন্য ডেলিভারি না দেয় তাহলে ক্রেতা ক্ষতিপূরন দাবী করে মামলা করতে পারে। বিক্রেতা পণ্যের ওয়ারেন্টি দিতে রাজি না হলে ক্রেতা মামলা করতে পারে আবার ক্রেতা যদি ওয়ারেন্টির কোন শর্ত ভঙ্গ করে তাহলে বিক্রেতা ওয়ারেন্টি দিতে অস্বীকার করতে পারে। ক্রেতা যদি কোন পন্য ডেলিভারি নিতে ব্যার্থ হয় বা পন্যের মূল্য পরিশোধে ব্যার্থ হয় তাহলে বিক্রেতা ক্ষতিপূরণ এবং পণ্যের মূল্য দাবী করে মামলা করতে পারে।

সেল অফ গুডস্‌ আইনের এই বিধানসমূহ অনলাইন শপিং এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।

বিষেশ ক্ষমতা আইন- ১৯৭৪

খাদ্যদ্রব্য, পানীয়, ঔষধ এবং প্রসাধনী ইত্যাদি সামগ্রীতে ভেজাল মিশালে তা বিশেষ ক্ষমতা আইন- ১৯৭৪ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গন্য হবে। যে ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্য, পানীয়, ঔষধ এবং প্রসাধনী ইত্যাদি তে ভেজাল মিশিয়ে বিক্রয় বা বিপনন করে যা স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকারক তাহলে সেই ব্যক্তি মৃত্যু দন্ড অথবা যাবতজীবন কারাদন্ড অথবা ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হতে পারে অথবা জরিমানা করা হতে পারে।

কোন ব্যক্তি যদি কোন প্রসাধনী সামগ্রীতে (উদাহরণ স্বরূপঃ- প্রসাধন তেল, গায়ে লাগানোর সাবান) ভেজাল মেশায় এবং বিক্রি করে যা মানুষের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর তাহলে সে ব্যক্তির যে কোন মেয়াদের সশ্রম কারাদন্ড যার মেয়াদ ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জরিমানা দায়ের করা হতে পারে। এই আইনের এই বিধানসমূহ প্রথাগত শপিং এবং অনলাইন-শপিং দুটোর ক্ষেত্রেই সমান ভাবে প্রয়োগ যোগ্য হবে।

স্টান্ডার্ড অফ ওয়েটস্‌ এন্ড মেজারস্‌ অর্ডিনেন্স- ১৯৮২

এই আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য ছিল মেট্রিক পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে ওজনের সঠিক মান এবং পরিমাপের সঠিক একক নির্ধারন এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয় সংক্রান্ত বিবাধ মিমাংশা করা। কেউ যদি নন-স্টান্ডার্ন্ড ওজন এবং পরিমাপ ব্যবহার করে তাহলে তার ৩ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৬ মাসের কারাদন্ড হতে পারে।

অনলাইন শপিং এর ক্ষেত্রেও এই আইনের বিধান সমান ভাবে কার্যকর হবে।

বাংলাদেশ স্টান্ডার্ন্ড এন্ড টেস্টিং ইনিস্টিটিউশন অর্ডিনেন্স- ১৯৮৫

বাংলাদেশ স্টান্ডার্ন্ড এন্ড টেস্টিং ইনিস্টিটিউশন অর্ডিনেন্স- ১৯৮৫ অর্থাৎ বি.এস.টি.আই অধ্যাদেশ এর মাধ্যমে একটা প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করা হয় যার কাজ হল দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন পন্যের মান নির্ধারন, মাত্রা পরিমাপ, গুনাগুণ বিচার করে সেগুলোকে গ্রেডিং দেওয়া এবং সনদ প্রদান করা। এই সনদের অবৈধ এবং প্রতারণা মূলক ব্যবহার এবং বি.এস.টি.আই এর নিয়ম লঙ্ঘন এবং নিষিদ্ধ পন্য বাজারজাত করলে এই আইনের ৩০ থেকে ৩২ ধারায় বিভিন্ন ধরনের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছ। এই অধ্যাদেশটি অনলাইন-শপিং সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রেও যুগোপযোগী পন্থায় প্রয়োগ করা যাবে।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন- ২০০৯

মানুষ ও একটি দেশের নাগরিক হিসাবে আমদের যেমন কিছু মৌলিক অধিকার রয়েছে তেমনি বিভিন্ন রকম পন্য বা সেবার ভোক্তা হিসাবেও আমদের কিছু অধিকার রয়েছে। যেমন- সঠিক মুল্যে সঠিক পরিমান পরিমান পন্য বা সেবা পাওয়া। ভেজাল মুক্ত পন্য এবং যথাযত সেবা পাওয়া। পন্যের দাম, মেয়াদ উত্তির্ণের তারিখ, নির্ধারিত মূল্য, কার্যকারিতা ইত্যাদি জানা একজন ভোক্তা এবং ক্রেতার আইনগত অধিকার। এর যে কোনোটির ব্যত্যয় ঘটলে সে পণ্য বা সেবাদানকারীর বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর অধীনে অভিযোগ দায়ের করা যাবে।

ভোক্তা অধিকার আইন অনুযায়ী অপরাধ সমূহঃ

  • • জেনে শুনে ভেজাল পন্য বিক্রয় করা
  • • মেয়াদ উত্তির্ণ পন্য বিক্রয় করা
  • • নির্ধারিত মূল্য অপেক্ষা বেশি মূল্যে পন্য বা সেবা বিক্রয় করা কিংবা বিক্রির প্রস্তাব করা
  • • পন্যের গায়ে বিক্রয় মূল্য, উৎপাদনের এবং মেয়াদ উত্তির্ণের তারিখ, পন্যের কার্যকারিতা ইত্যাদি না লিখে রাখা

উপরোক্ত বিষয়গুলো আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

এই আইনের বিধানাবলি অনলাইন শপিং এর ক্ষেত্রেও সমান ভাবে প্রযোজ্য হবে। এই আইনের ৪০ থেকে ৫১ ধারা অনুযায়ী উপরোক্ত অপরাধ সমূহের বিরুদ্ধে প্রতিকার পাওয়া যায়।

দায়ের কৃত অবিযোগ আমোল যোগ্য হলে এবং তদন্তে প্রমাণিত হলে এবং জরিমানা আরোপ করা হলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ধারা ৭৬ অনুযায়ী আদায়কৃত জরিমানার ২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিক ভাবে অভিযোগকারীকে প্রদান করা হবে।

ট্রেডমার্ক আইন- ২০০৯

অনেক সময় দেখা যায় যে ই-কমার্স সাইটগুলো বেশি লাভের আশায় অরিজিনাল প্রোডাক্টের নাম, একই ব্রান্ড নেম এবং একই ট্রেড মার্ক বা লোগো ব্যবহার করে নিন্ম মানের রেপ্লিকা পোডাক্ট বিক্রয় করছে, এই ধরনের অপরাধসমূহের বিরুদ্ধে ট্রেড মার্ক আইন, ২০০৯ এর মাধ্যমে প্রতিকার পাওয়ার ব্যবস্থা আছে। ট্রেডমার্ক আইনের ৭১ থেকে ৭৮ ধারায় ভোক্তা এবং ক্রেতাদের সাথে প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে নকল ট্রেড মার্ক এর ব্যবহার, ট্রেড মার্ক জালিয়াতি, নকল ট্রেড নেম ব্যবহার এর বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬

অনালাইন শপিং ব্যবস্থা অনেক সময় সাইবার হুমকির কারন হয়ে থাকে। অনলাইন শপিং সাইট গুলো থেকে কেনা কাটা করার সময় সাইট গুলো ক্রেতার নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ব্যাংক ডিটেইলস্‌, সহ বিভিন্ন রকম ইলেক্ট্রনিক তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করে থাকে যে গুলোর জন্য ক্রেতার নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হতে পারে। এই আইন কম্পিউটার এবং কম্পিউটার সংক্রান্ত অপরাধের বিচার করে থাকে। অবৈধ ডেটা সংগ্রহ, ইচ্ছাকৃত ভাবে কোন কম্পিউটার সিস্টেম এর ক্ষতি করা, স্প্যামিং এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ইমেল পাঠানো ইত্যাদি অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিকারের বিধান ও এই আইনের রাখা হয়েছে।

ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট ২০১৮

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন তৈরির পরে আরও সময়োপযোগী এবং সর্বোশেষ হালনাগাতকৃত আইন হল ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট ২০১৮। এই আইনের ১৯ ধারায় কারো কম্পিউটারে ইচ্ছাকৃত ভাবে ভাইরাস, ম্যালোয়্যার ও ক্ষতিকর সফটওয়্যার প্রবেশ করানে এবং ১৯ ধারার (১) ঙ উপধারায় কোন পন্য বা সেবা বিক্রয়ের উদ্দেশে বা বাজারজাত করার উদ্দেশ্যে অনাকাঙ্ক্ষিত ইমেইল অথবা স্প্যম্প ইমেল পাঠানোকে অপরাধ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই আইনের ২৬ ধারায় কারো বিনা অনুমতিতে কারো ব্যক্তিগত তথ্য নেওয়া ইত্যাদিতে কার্যক্রমকে অপরাধ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং এগুলোর বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়াও এই আইনে হ্যাকিং, ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক প্রতারনা, ডিজিটাল জালিয়াতি ইত্যাদি সহ বিভিন্ন প্রকার অনলাইন সংক্রান্ত অপরাধের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।


Comments

Popular posts from this blog

ভাড়াটিয়া-ভাড়াদার আইনের জটিলতা পার হওয়া: ভাড়াটিয়াদের জন্য একটি গাইড

একটি ভিত্তিহীন গুজব উড়িয়ে দেওয়া: বাংলাদেশী সাংবাদিকদের ফ্রেঞ্চ ভিসা প্রত্যাখ্যান করা হয়নি৷

অধ্যায় 2: বাংলায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন