তারানা বার্গের নাম ইতিহাস ভুলবে না । আমরাও ভুলি নি।রাতারাতি বিশ্ব মিডিয়ার দৃষ্টি কেড়ে নেওয়া সেই মহিলা এখন ইতিহাসের নায়ক।হ্যাঁ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে #মিটু আন্দোলনের স্রষ্টা তারানা বার্গের কথাই বলছি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যে আন্দোলনের বড় মাধ্যম সেটা ভার্চুয়ালি আবার প্রমাণ করলেন তিনি । সেই দুনিয়া কাঁপানো আন্দোলনের পেছনের পর্দার নায়ক বলতে হবে #(হ্যাশ ট্যাগ) কে। আপনার কি বোর্ডের বাম পাশে থাকা বাটনটি সেটি।আজকের লেখা এই ক্ষুদ্র হ্যাশ ট্যাগ নিয়েই।
হ্যাশট্যাগ (ইংরেজি: Hashtag) একটি শব্দ অথবা অ-ব্যবধানযুক্ত শব্দগুচ্ছের সামনে যুক্ত হ্যাশ চিহ্ন ("#")। এটি মেটাডাটা ট্যাগের একটি ফর্ম। ফেসবুকে বা অন্য কোনো সামাজিক যোগাযোগের সাইট যেমন: টুইটার, গুগল প্লাস, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদিতে কোনো শব্দের পূর্বে স্পেস না দিয়ে '#' (হ্যাশ) প্রতীকটি যুক্ত করলে লেখাটি নীল বর্ণ ধারণ করে এবং একটি আলাদা ওয়েবলিংকে পরিণত হয়।হ্যাশ ট্যাগ নাম্বার কিংবা লেটার দুটিই হতে পারে । যেমন : #afzalhosen
প্রথম হ্যাশ ট্যাগের প্রচলন শুরু হয় 2007 সালে।
মূলত সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে তথ্য ব্যাপক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এটি ব্যবহার করা হয়। আপনার প্রকাশ কৃত লেখা কিংবা ভিডিওতে হ্যাশ ট্যাগ জুড়ে দেন তাহলে অবশ্যই অধিক মানুষের কাছে পৌঁছাবে। হ্যাশ ট্যাগের ক্ষতিকর দিকও আছে। সেটা পরে বলছি।
পণ্যের প্রচার-প্রসারে হ্যাশ ট্যাগ বেশি ব্যবহৃত হয়। কোন আলোচিত বিষয়ে হ্যাশ ব্যবহার করলে তা সহজেই অন্য ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছায়।কে না চায় ,নিজের সন্তানতূল্য লেখাটি বেশি মানুষ পড়ুক? নিজের ব্যবসায়িক পণ্যটি অধিক মানুষের দ্বারগোঁড়ায় চলে যাক?
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করে সার্চ যখন সার্চ করবে তখন আপনার হ্যাশ ট্যাগের সাথে মিল থাকলে তা অনুসন্ধানী ভিজিটরের কাছে চলে যাবে। ভাল লাগলে আপনার হ্যাশ ট্যাগে ক্লিক করবে। এছাড়াও হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করে সচেতনতা তৈরি করা যায় । আমি যদি লিখি #ধন্যবাদ চিকিৎসক ,তাহলে এই সংক্লান্ত সার্চ রেজাল্টে দেখাবে। ভাল ফলাফল পেতে অবশ্যই হ্যাশ ট্যাগের ব্যবহার জানতে হবে । বলে রাখা ভালো। হ্যাশ ট্যাগ ছাড়া , হ্যাশ ট্যাগে আপনি স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে পারবেন না । যেমন : %,৳,@,}{ ইত্যাদিন ।হ্যাশ ট্যাগ নিজেই একটি স্পেশাল ক্যারেক্টার।কোন স্পেস ছাড়া একটি শব্দে লিখতে হবে হ্যাশ ট্যাগ।শুধুমাত্র নীল অংশটিই হ্যাশ হিসাবে চিহ্নিত হবে।
একেক প্লাটফর্মে একেক রকম হ্যাশট্যাগ অনুসরণ করা হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিজ নিজ নীতিমালা অনুসরন করে।
হ্যাশ ট্যাগ সব সময় ছোট এবং সহজ রাখতে হবে ।যাতে করে সাধারণরাও বুঝতে পারে।
সবাই মনে রাখতে পারে এমন হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহারের পরামর্শ দেয় ফেসবুক।হ্যাশ ট্যাগ লিখলেন ,ইংরেজি বা বাংলা অক্ষর ঠিক ঠাক মত হলো কিনা ,এসব নিয়ে ভাবনার পরিশ্রম থেকে মুক্তি দিয়েছে ফেসবুক। তাই উচ্চারণের ব্যাপারটা এখানে নেই। আপনার যে বিষয়ে লেখা,ভিডিও ইত্যাদি । সেই বিষয়েই হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে । অন্যতায় সমস্যায় পড়তে পারেন।অনেকে মার্কেটিংয়ের জন্য পোস্টের সাথে সম্পর্ক নেই এমন হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে । এটা একটি ধরনের প্রতারণা অনলাইন মাধ্যমে
বি.দ্র আগেই লিখছিলাম ।আরও তথ্য যোগ করার ইচ্ছা ছিল বলতে পারেন জানা জিনিসের অপূর্ণাঙ্গ লেখা।
Ahmedabad Satyagraha in Gujarat (1918) Introduction The Ahmedabad Satyagraha of 1918 marks a significant chapter in India's struggle for independence. It was a labor strike initiated by the mill workers in Ahmedabad, Gujarat, demanding an increase in wages. The strike was not just a protest against economic injustice, but it also symbolized the fight against oppressive colonial rule. The term 'Satyagraha' was coined by Mahatma Gandhi, which translates to 'insistence on truth' or 'soul force'. It was a method of non-violent resistance, and the Ahmedabad Satyagraha was one of the early instances where this method was employed in the Indian independence movement. The Satyagraha in Ahmedabad was a turning point as it marked the beginning of Gandhi's active involvement in Indian politics. It was here that Gandhi first introduced his methodology of peaceful resistance and negotiation as a means to achieve political and social change. The event holds histori...
Comments