Skip to main content

Posts

Showing posts from July, 2019

Featured post

ভয়ের দেশে, নিরাপত্তার প্রশ্ন: এক গভীর বিশ্লেষণ

ভয়ের দেশে, নিরাপত্তার প্রশ্ন: এক গভীর বিশ্লেষণ ভয়ের দেশে, নিরাপত্তার প্রশ্ন: এক গভীর বিশ্লেষণ লেখক: আফজাল হোসেন মন্ডল | প্রকাশের তারিখ: ২৫ মার্চ ২০২৫ ভূমিকা নিরাপত্তা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। কিন্তু বর্তমান বিশ্ব, বিশেষ করে বাংলাদেশে নগর জীবনে নিরাপত্তাহীনতা একটি উদ্বেগজনক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। দিন দিন বাড়ছে ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, সাইবার অপরাধ এবং বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা। এ পরিস্থিতি নাগরিকদের মানসিক চাপ, অর্থনৈতিক ক্ষতি এবং সামাজিক অবক্ষয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই নিবন্ধে আমরা বাংলাদেশের বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি, অপরাধ বৃদ্ধির কারণ, আইনের দুর্বলতা, প্রযুক্তির অপব্যবহার এবং সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। ১. বর্তমান ...

হাসতে দেখ গাইতে দেখ অনেক কথায় মুখর আমায় দেখ দেখো না কেউ হাসি শেষে নীরবতা

হাসতে দেখ গাইতে দেখ অনেক কথায় মুখর আমায় দেখ দেখো না কেউ হাসি শেষে নীরবতা হাসতে দেখ গাইতে দেখ অনেক কথায় মুখর আমায় দেখ দেখো না কেউ হাসি শেষে নীরবতা বোঝে না কেউ তো চিনলো না খোঁজে না আমার কি ব্যাথা চেনার মত কেউ চিনলো না এই আমাকে বোঝে না কেউ তো চিনলো না খোঁজে না আমার কি ব্যাথা চেনার মত কেউ চিনলো না এই আমাকে আমার সুরের বুকে, কান্না লুকিয়ে থাকে আমার চোখের কোনে, নোনা ছবি আকে আমার গল্প শুনে, হয় আলোকিত উৎসব গল্প শেষে আমি, আঁধারের মতো নীরব নিজেকে ঢেলে আমি, কত সুখ দিলাম বোঝে না কেউ তো চিনলো না বোঝে না আমার কি ব্যাথা চেনার মত কেউ চিনলো না এই আমাকে আমার গানে আঁকা, নির্ঘুম অনেক প্রহর আমায় ছেড়ে জোনাকি, চেনে নিরব শহর ডাকার কথা যাদের, ডাকেনি কেউ কাছে নিঃসঙ্গ এই আমি, পুড়েছি মোমের আঁচে আমার মাঝে আমি-ই, যেন শুধু লুকাই বোঝে না কেউ তো চিনলো না বোঝে না আমার কি ব্যাথা চেনার মত কেউ চিনলো না এই আমাকে… হাসতে দেখ গাইতে দেখ অনেক কথায় মুখর আমায় দেখ দেখো না কেউ হাসির শেষে নীরবতা হাসতে দেখ গাইতে দেখ অনেক কথায় মুখর আমায় দেখ দেখো না কেউ হাসির শেষে নীরবতা বোঝে না কেউ তো চিনলো না বোঝে না আমার কি ব্যাথ...

বিবাহ বিবাহ

বিবাহ বিচ্ছেদ সব সময় বিষাদের। কিন্তু বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে কেউ খুশি হয় এমন ঘটনা কমই শোনা যায়।  ঠিক এমনটাই ঘটেছে  টাঙ্গাইলের জাঙ্গালিয়া গবাদলা গ্রামের আলমের ক্ষেত্রে। স্ত্রীর তালাকের নোটিশ পেয়ে তিনি আনন্দে আত্মহারা হয়ে পরেছেন। তালাকের নোটিশ পেয়ে খুশিতে দুধ দিয়ে গোসল করেন তিনি। আনন্দে দুই শতাধিক লোককে বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে ভূরিভোজও করিয়েছেন।
সুপার ওভারের নিয়ম অনুযায়ী, যদি এ ৬ বলেও ম্যাচের ফলাফল না হয়, তা হলে যে দল বেশি বাউন্ডারি মেরেছে, সেই দলকেই জয়ী বলে ঘোষণা করা হয়। দু’দলের মারা বাউন্ডারির সংখ্যা দিয়েও যদি ম্যাচের নিষ্পত্তি না হয়, সে ক্ষেত্রে কী হবে? তখন দেখা হবে সুপার ওভারের শেষ বলে কোন দল কত রান করেছে। যে দল বেশি রান করেছে, নিয়ম অনুযায়ী সেই দলই জিতবে। ফলে মূল ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি হাঁকানোয় প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। ম্যাচে আগে ব্যাট করা নিউজিল্যান্ড ১৪টি চার ও ২টি ছক্কায় মোট বাউন্ডারি পায় ১৬টি। অন্যদিকে দ্বিতীয় ইনিংসে ২২টি চারের সঙ্গে ২টি ছয় মারে ইংল্যান্ড। যে কারণে সুপার ওভারের নিয়মানুযায়ী চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড।