Search This Blog

Stories with afzal

"Stories with Afzal" is a platform where Afzal Hosen Mandal shares insights, experiences, and narratives on various topics, including legal advice, personal growth, and community stories. It serves as a space for thought-provoking content, aiming to inform and inspire readers with professional expertise, personal stories, and meaningful discussions.

Followers

STORIES WITH AFZAL

আর্টিকেল গল্পের আকারে অডিও ফাইল।

Subscribe Us

Recents

{getWidget} $results={3} $label={recent} $type={list1}

Updates

{getWidget} $results={4} $label={recent} $type={list2}

Main Tags

JSON Variables

Comments

{getWidget} $results={3} $label={comments} $type={list1}

তারেকের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এর সাক্ষ্যতে উঠে এসেছে কিভাবে প্রভাব খাটিয়ে সব সরকারি কাজে কমিশন নিতো তারেক জিয়া

তারেকের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এর সাক্ষ্যতে উঠে এসেছে কিভাবে প্রভাব খাটিয়ে সব সরকারি কাজে কমিশন নিতো তারেক জিয়া



রাষ্ট্রীয় সম্পদ গ্যাস নিয়ে দুর্নীতির কথা উঠলেই প্রথমেই চলে আসে নাইকোর নাম। দেশের তিনটি গ্যাসক্ষেত্রকে পরিত্যক্ত দেখিয়ে নাইকোর হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তারেক রহমান। এতে বাংলাদেশের ক্ষতি হয় প্রায় ১৩ হাজার ৭শত কোটি টাকা।

কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকো তাদের দেশের আদালতেই স্বীকারোক্তি দিয়ে বলেছে ২০০৫ সালে বিএনপি সরকারের জ্বালানী প্রতিমন্ত্রী মোশাররফ হোসেনকে ১ লক্ষ ৯০ হাজার ডলার মূল্যের বিলাসবহুল গাড়ি এবং ৫ হাজার ডলার নগদ ঘুষ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারেক রহমানের ঘনিষ্ট বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন এফবিআই ও কানাডিয়ান পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়ে বলে 'ফ্রেন্ড অফ তারেক রহমান' বলেই সে ক্ষমতা ব্যবহার করতো এবং প্রকল্পের ৫০% টাকা কমিশন নিতো। নাইকোর টাকায় একটি বিদেশি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলা হয় এবং ডুয়েল কার্ড নেওয়া হয়। এই দুটি কার্ড ব্যবহার করতো গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও তার বন্ধু তারেক রহমান। এ কার্ডের মাধ্যমে তারেক রহমান সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড সহ বহু দেশে কেনাকাটা ও বিভিন্ন ব্যয়ে খরচ করেছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই ও কানাডার পুলিশের তদন্তে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

৪ মিলিয়ন ডলারের নাইকো দুর্নীতির শুরু হয় নাইকোর এজেন্ট কাসিম শরিফের হাত ধরে। সেই টাকা ঢাকা ক্লাবের সাবেক সভাপতি সেলিম ভূঁইয়ার হাত হয়ে গিয়াসউদ্দিন আল মামুন ও তারেক রহমানের যৌথ একাউন্টে যায়। এরপর তৎকালীন জ্বালানী প্রতিমন্ত্রী ও বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়া হয়। আর এই পুরো চুক্তিতে আইনি শক্তি হিসেবে কাজ করে তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের আইনি প্রতিষ্ঠান মওদুদ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস।

খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং তাদের পরিবার-বন্ধুবান্ধবের লালসার কাছে জিম্মি হয়ে গিয়েছিলো বাংলাদেশ। এদের হাত থেকে দেশকে নিরাপদ রাখা সকল সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব।


Post a Comment

0 Comments