Search This Blog

Stories with afzal

"Stories with Afzal" is a platform where Afzal Hosen Mandal shares insights, experiences, and narratives on various topics, including legal advice, personal growth, and community stories. It serves as a space for thought-provoking content, aiming to inform and inspire readers with professional expertise, personal stories, and meaningful discussions.

Followers

STORIES WITH AFZAL

আর্টিকেল গল্পের আকারে অডিও ফাইল।

Subscribe Us

Recents

{getWidget} $results={3} $label={recent} $type={list1}

Updates

{getWidget} $results={4} $label={recent} $type={list2}

Main Tags

JSON Variables

Comments

{getWidget} $results={3} $label={comments} $type={list1}

একনজরে তারেক রহমান

একনজরে তারেক রহমান



২০০১-২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ের কথা যাদের মনে আছে, তারা সে সময়কার দুর্নীতির কথা মনে করে আজও শিউরে ওঠেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতির সময় ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামল। সে সময়ে পরপর ৫ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ।

এসব দুর্নীতির মূল কারিগর ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ সন্তান, বহুল সমালোচিত হাওয়াভবন 'র কুশীলব তারেক রহমান।

এখানে সে সময়ে তারেক রহমানের দুর্নীতির কিছু চিত্র তুলে ধরা হলো:

জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার পর টেলিভিশনে দেখানো হলো, তিনি কেবল একটি ভাঙা সুটকেস ও সন্তানদের জন্য ছেঁড়া গেঞ্জি ছাড়া কিছুই রেখে যাননি। অথচ বিএনপি যখন ক্ষমতায়, জিয়া পরিবার তখন হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক।

লঞ্চ, টেক্সটাইল মিলস, বিদেশে বাড়ি, ব্যাংক-ব্যালেন্স- এগুলো হঠাৎ কোথা থেকে এলো? হঠাৎ করে খালেদা জিয়া ও তার সন্তানরা কীভাবে এত টাকার মালিক হলো? পুরো জিয়া পরিবার, অর্থাৎ খালেদা জিয়া, তারেক, কোকো সবাই শুধু অসৎ নয়, তারা চরম দুর্নীতিবাজ, জিঘাংসাপরায়ণ, ক্ষমতালোভী।

আদালতে খালেদা জিয়া ও তার দুই ছেলের দুর্নীতির প্রমাণ হয়েছে এবং সাজা হয়েছে। তারা শুধু দুর্নীতির মাধ্যমে টাকার মালিক হয়েই ক্ষান্ত হননি, বিদেশে পাচার করেছেন বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশী গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস তখন তারেক রহমানের ১২ কোটি টাকা আটক করেছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ২০১২ সালে সেই টাকা দেশে ফেরত নিয়ে আসে।

বাংলাদেশের আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালে সিঙ্গাপুর ৮ কোটি টাকা ফেরত দেয়। তারেক ও তার ব্যবসায়িক পার্টনার গিয়াসউদ্দিন আল মামুন ওরফে ‘খাম্বা মামুন’ সিঙ্গাপুরে সিটিএনএ ব্যাংকে ২১ কোটি টাকা পাচার করেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এ ব্যাপারে তদন্ত করেছে।

এ ব্যাপারে ২০১২ সালে এফবিআইর প্রতিনিধি ঢাকায় বিশেষ আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন। এ মামলায় হাইকোর্টে তারেক রহমানের ৭ বছরের সাজা ও ২১ কোটি টাকা জরিমানা হয়। একইভাবে লন্ডনের একটি ব্যাংকে প্রায় ৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে তারেক রহমানের নামে। সেই টাকাও জব্দ করা হয়েছে।

এছাড়া বেলজিয়ামে তারেক রহমান পাচার করেছিলেন ৭৫০ মিলিয়ন ডলার। মালয়েশিয়ায় পাচার করেছিলেন ২৫০ মিলিয়ন ডলার। দুবাইতে কয়েক মিলিয়ন ডলার মূল্যের বাড়ি (বাড়ির ঠিকানা: স্প্রিং ১৪, ভিলা: ১২, এমিরেটস হিলস, দুবাই)।

এসবই তারেক রহমানের দুর্নীতির সাগরের কয়েক ফোঁটা মাত্র। এসব দুর্নীতির কোন সদুত্তর দিতে পারবেন কি তারেক রহমান বা বিএনপির নেতৃবৃন্দ?

Post a Comment

0 Comments